প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণ যাতে সহজে পুলিশের সেবা পেতে পারে, সে লক্ষ্যে তার সরকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, আনসার ও ভিডিপি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, জেল পুলিশ, র্যাব, শিল্প পুলিশ, পর্যটন পুলিশ এবং নদীর পুলিশসহ সব বিভাগ মসৃণভাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষে চালানো খুব কঠিন কাজ।’ তিনি বলেন, তাই আমারা এসব বিভাগকে পৃথক করে এবং জনশক্তি নিয়োগ দিয়ে পুরো মন্ত্রণালয়কে ঢেলে সাজানোর বিষয়টি বিবেচনা করছি। প্রধানমন্ত্রী
আরও বলেন, শুধু পুলিশ বিভাগই নয়, জনগণের সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে পুরো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেই ঢেলে সাজাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী গতকাল বিকালে পুলিশ সপ্তাহ-২০১৪ উপলক্ষে তার কার্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মূল্যায়ন সভায় এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্বরাষ্ট্র সচিব সিকিউএম মুশতাক আহমেদ, ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ হাসান মাহমুদ খন্দকার ও অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) শহীদুল হক বক্তৃতা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য সরকার অতিরিক্ত ৫০ হাজার পুলিশ নিয়োগ দেবে। তবে এ নিয়োগ পর্যায়ক্রমে হবে। শেখ হাসিনা জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে তার সরকারের কঠোর অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি সাম্প্রদায়িক জঙ্গি শক্তি যাতে আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, সে লক্ষ্যে পুলিশ বাহিনীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মাটিতে সন্ত্রাসী এবং জঙ্গিদের কোনো স্থান হবে না।’
প্রধানমন্ত্রী আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্র, সংবিধান ও মানবাধিকার রক্ষার জন্য পুলিশ বাহিনীকে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাওয়ার নির্দেশ দেন। প্রধানমন্ত্রী আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং গণতন্ত্র, সংবিধান ও মানবাধিকার রক্ষা জন্য দায়িত্ব পালনে পুলিশ বাহিনীকে ইস্পাতের মতো কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের শান্তি ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পুলিশ বাহিনীকে তাদের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। তিনি বলেন, ‘আপনারা জনগণের কাছে স্বচ্ছ, জবাবদিহি ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে জনগণের সঙ্গে নাগরিক- সেবকের সম্পর্ক স্থাপন করতে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাবেন। সততা, দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব বজায় রাখবেন।’ প্রধানমন্ত্রী যুব সমাজকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য মাদক পাচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর আগে আপনারা সফলতার সঙ্গে জঙ্গিবাদের উত্থান মোকাবিলা করেছেন, চরমপন্থীদের দমন করেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তদন্ত করেছেন, গুরুত্বপূর্ণ বোমা হামলা মামলার তদন্ত করছেন। আপনাদের কাজের এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। পুলিশ বাহিনী অন্যান্য বাহিনীর সহায়তায় গত বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে দেশজুড়ে জামায়াত-শিবির-বিএনপি জোটের তাণ্ডব ও নাশকতা সফলভাবে দমন করতে সমর্থ হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় জঙ্গিগোষ্ঠী ও সংস্থার মদতে দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালিয়েছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নস্যাত্ করে দেশকে একটি জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করা। সংবিধান ও গণতান্ত্রিক ধারা ব্যাহত করা। আলোকিত বাংলাদেশকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেয়া।
আরও বলেন, শুধু পুলিশ বিভাগই নয়, জনগণের সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে পুরো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেই ঢেলে সাজাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী গতকাল বিকালে পুলিশ সপ্তাহ-২০১৪ উপলক্ষে তার কার্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মূল্যায়ন সভায় এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্বরাষ্ট্র সচিব সিকিউএম মুশতাক আহমেদ, ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ হাসান মাহমুদ খন্দকার ও অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) শহীদুল হক বক্তৃতা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য সরকার অতিরিক্ত ৫০ হাজার পুলিশ নিয়োগ দেবে। তবে এ নিয়োগ পর্যায়ক্রমে হবে। শেখ হাসিনা জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে তার সরকারের কঠোর অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি সাম্প্রদায়িক জঙ্গি শক্তি যাতে আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, সে লক্ষ্যে পুলিশ বাহিনীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মাটিতে সন্ত্রাসী এবং জঙ্গিদের কোনো স্থান হবে না।’
প্রধানমন্ত্রী আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্র, সংবিধান ও মানবাধিকার রক্ষার জন্য পুলিশ বাহিনীকে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাওয়ার নির্দেশ দেন। প্রধানমন্ত্রী আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং গণতন্ত্র, সংবিধান ও মানবাধিকার রক্ষা জন্য দায়িত্ব পালনে পুলিশ বাহিনীকে ইস্পাতের মতো কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের শান্তি ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পুলিশ বাহিনীকে তাদের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। তিনি বলেন, ‘আপনারা জনগণের কাছে স্বচ্ছ, জবাবদিহি ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে জনগণের সঙ্গে নাগরিক- সেবকের সম্পর্ক স্থাপন করতে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাবেন। সততা, দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব বজায় রাখবেন।’ প্রধানমন্ত্রী যুব সমাজকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য মাদক পাচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর আগে আপনারা সফলতার সঙ্গে জঙ্গিবাদের উত্থান মোকাবিলা করেছেন, চরমপন্থীদের দমন করেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তদন্ত করেছেন, গুরুত্বপূর্ণ বোমা হামলা মামলার তদন্ত করছেন। আপনাদের কাজের এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। পুলিশ বাহিনী অন্যান্য বাহিনীর সহায়তায় গত বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে দেশজুড়ে জামায়াত-শিবির-বিএনপি জোটের তাণ্ডব ও নাশকতা সফলভাবে দমন করতে সমর্থ হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় জঙ্গিগোষ্ঠী ও সংস্থার মদতে দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালিয়েছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নস্যাত্ করে দেশকে একটি জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করা। সংবিধান ও গণতান্ত্রিক ধারা ব্যাহত করা। আলোকিত বাংলাদেশকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেয়া।