২০১৩ সালের অষ্টম শ্রেণীতে ৩০ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ৯ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থী মেধাবৃত্তি ও ২১ হাজার শিক্ষার্থী সাধারণ বৃত্তি পেয়েছে। জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে এই ফলাফল দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) থেকে বৃত্তি ঘোষণা করে একটি আদেশ জারি করা হয়েছে।
মাউশির অভ্যন্তরীণ মেধাবৃত্তি শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক মো. আতাউর রহমান বলেন, ২০১৩ সালের জেএসসি পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে বৃহস্পতিবার বৃত্তি ঘোষণা করা হয়েছে। জুনিয়র বৃত্তি নীতিমালা অনুযায়ী বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ভাতা পাবে।
আট বোডের্র মধ্যে যশোরে মেধাবৃত্তি পেয়েছে এক হাজার ১০৯ জন, বরিশালে ৬০৩ জন, ঢাকায় তিন হাজার ৮৬, দিনাজপুরে এক হাজার ৮৬, রাজশাহীতে এক হাজার ২২৩, কুমিল্লায় এক হাজার ২৬৩, চট্টগ্রামে ৭৮১ ও সিলেটে ৬৫১ জন পরীক্ষার্থী। সাধারণ বৃত্তি পেয়েছে যশোরে দুই হাজার ৩৭৭ জন, বরিশালে এক হাজার ২৯২ জন, ঢাকায় ছয় হাজার ৬১২, দিনাজপুরে দুই হাজার ৩২৪, রাজশাহীতে দুই হাজার ৬২০, কুমিল্লায় দুই হাজার ৭০৬, চট্টগ্রামে এক হাজার ৩৯৫ ও সিলেটে এক হাজার ৩৯৫ জন।
জেএসসি (জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট) ও জেডিসি (জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট) পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে বৃত্তি প্রদানের নীতিমালা রয়েছে। জেএসসিতে মেধা কোটায় নয় হাজার ৮০০ ও সাধারণ কোটায় ২১ হাজার ও জেডিসিতে মেধা কোটায় দুই হাজার ও সাধারণ কোটায় চার হাজার বৃত্তি দেয়া হবে বলেও উল্লেখ করা হয় নীতিমালায়। জেডিসির বৃত্তি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ঘোষণা করে থাকে। মেধা বৃত্তির ক্ষেত্রে প্রতিমাসে ৩০০ টাকা, বার্ষিক এককালীন ৩৭৫ টাকা এবং সাধারণ বৃত্তির ক্ষেত্রে মাসিক ২০০ টাকা, এককালীন ২২৫ টাকা দেয়া হবে। এ বৃত্তির টাকা শিক্ষার্থীরা কেবলমাত্র নবম এবং দশম শ্রেণীতে অধ্যয়নের সময় পাবে।
গত ২৯ ডিসেম্বর জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার ফল রবিবার প্রকাশ করা হয়। জেএসসিতে পাসের হার ছিলো ৮৯ দশমিক ৭১ ও জেডিসিতে ৯১ দশমিক ১১ শতাংশ। জেএসসিতে ১৩ লাখ ছয় হাজার ৯৭৫ পরীক্ষার্থী পাস করে।
মাউশির অভ্যন্তরীণ মেধাবৃত্তি শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক মো. আতাউর রহমান বলেন, ২০১৩ সালের জেএসসি পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে বৃহস্পতিবার বৃত্তি ঘোষণা করা হয়েছে। জুনিয়র বৃত্তি নীতিমালা অনুযায়ী বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ভাতা পাবে।
আট বোডের্র মধ্যে যশোরে মেধাবৃত্তি পেয়েছে এক হাজার ১০৯ জন, বরিশালে ৬০৩ জন, ঢাকায় তিন হাজার ৮৬, দিনাজপুরে এক হাজার ৮৬, রাজশাহীতে এক হাজার ২২৩, কুমিল্লায় এক হাজার ২৬৩, চট্টগ্রামে ৭৮১ ও সিলেটে ৬৫১ জন পরীক্ষার্থী। সাধারণ বৃত্তি পেয়েছে যশোরে দুই হাজার ৩৭৭ জন, বরিশালে এক হাজার ২৯২ জন, ঢাকায় ছয় হাজার ৬১২, দিনাজপুরে দুই হাজার ৩২৪, রাজশাহীতে দুই হাজার ৬২০, কুমিল্লায় দুই হাজার ৭০৬, চট্টগ্রামে এক হাজার ৩৯৫ ও সিলেটে এক হাজার ৩৯৫ জন।
জেএসসি (জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট) ও জেডিসি (জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট) পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে বৃত্তি প্রদানের নীতিমালা রয়েছে। জেএসসিতে মেধা কোটায় নয় হাজার ৮০০ ও সাধারণ কোটায় ২১ হাজার ও জেডিসিতে মেধা কোটায় দুই হাজার ও সাধারণ কোটায় চার হাজার বৃত্তি দেয়া হবে বলেও উল্লেখ করা হয় নীতিমালায়। জেডিসির বৃত্তি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ঘোষণা করে থাকে। মেধা বৃত্তির ক্ষেত্রে প্রতিমাসে ৩০০ টাকা, বার্ষিক এককালীন ৩৭৫ টাকা এবং সাধারণ বৃত্তির ক্ষেত্রে মাসিক ২০০ টাকা, এককালীন ২২৫ টাকা দেয়া হবে। এ বৃত্তির টাকা শিক্ষার্থীরা কেবলমাত্র নবম এবং দশম শ্রেণীতে অধ্যয়নের সময় পাবে।
গত ২৯ ডিসেম্বর জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার ফল রবিবার প্রকাশ করা হয়। জেএসসিতে পাসের হার ছিলো ৮৯ দশমিক ৭১ ও জেডিসিতে ৯১ দশমিক ১১ শতাংশ। জেএসসিতে ১৩ লাখ ছয় হাজার ৯৭৫ পরীক্ষার্থী পাস করে।