সুত্র :
১.
এক মুড়ি তিন মাথা
নিত্য খায় লতাপাতা।
লতা পাতা খেয়ে বুড়ি
চোখে মুখে ধোঁয়ার তুড়ি।
উত্তর : চুলা
২.
এক শালুকের দুই মাথা
শালুক গেল কলকাতা
শালুক যদি মনে করে
ভরা নদী পার করে
উত্তর : নৌকা
৩.
এক শালিকের দুই মাথা
শালিক গেল নিতে গোলপাতা
গেল শালিক পানিতে ভেসে
মাঝি ভাই উঠলো হেসে।
উত্তর : নৌকা
৪.
এক গাছে হয় তিন তরকারি
আজব কথা বলি হাড়ি।
উত্তর : কলাগাছ
৫.
এক শালিকের তিন মাথা
দেহ মুখে আঠা।
বাক্সের ভিতর ফেলি তবু,
যায় দেশ বিদেশ।
উত্তর : চিঠি।
৬.
এক খাটে তিনটা চুড়ো,
তার ওপর বুড়ো জমিদার।
বুড়ো বসে টলমল করে।
মুখ দিয়ে ফেনা পড়ে তার।
উত্তর : ভাতের হাঁড়ি।
৭.
এক মুড়ি বারো ভাই, একসাথে রয়
সকল ভাইয়ের সবাই একই নাম কয়।
উত্তর : দাঁত।
৮.
এক মাঘে যায় নাকো,
সারা বছর বয়নাকো।
উত্তর : শীত।
৯.
এক মাথা আট কান
ঢল ঢলে জামা গায়
ঠোলা দিলে ফুলে উঠে,
তোমরা কি বলো তায়?
উত্তর : ছাতা।
১০.
এক বুড়ির এক মুখ
আর তিন মাথা।
সকাল সাঁঝে রোজই
খায় লতাপাতা।
উত্তর : চুলা।
ছন্দে ছন্দে ধাঁ ধাঁ
সুত্র : সংগৃহীত
১.
দেখা যায় না গাছটি,
ফল ধরে বারটি
পাকলে হয় একটি
বল তো এটা কি
উত্তর : বার মাস ও এক বছর।
২.
ধেয়ানে গোসল ধেয়ানে ভোজন
এক সাথে তিন কাজ করে কোনজন?
উত্তর : মাছরাঙা।
৩.
দেহে আছে প্রাণ নেই, সে এক রাজা
সৈন্য সব আছে, নেই তার প্রজা।
উত্তর : দাবার গুটি।
৪.
দেড় কুড়ি শেয়ালের
তিনটি লেজ।
বহুত দেখি হিসাবটা,
প্রতিটিতে কত দূর?
উত্তর : একটা লেজ।
৫.
ধরতে গেলে পালিয়ে যায়,
রূপের মত রং তবু রুপা নয়।
উত্তর : পারদ।
৬.
দেখিতে সুন্দর অতি, জীব কিন্তু নয়,
পেটের মধ্যে হাত তার, সদা ব্যস্ত রয়।
আপনি বুঝিতে নারে, বুঝায় সে পরে।
সময় জানিবে তার গমন অনুসারে।
উত্তর : ঘড়ি।
৭.
দিনে করি শতেক বিয়ে,
কাবিন নাহি হয়।
ছেলে মেয়ের মালিক
আমি কোন কালেই নয়।
উত্তর : মোরগ।
জানা ধাঁধাঁ অজানা ধাঁধাঁ
সুত্র : সংগৃহীত
১.
ভারতের মধ্যে আছে
কোন সে প্রদেশ?
পেট তার কেটে দিলে,
খেতে লাগে বেশ
উত্তর : আসাম, আম।
২.
ভিতরে আমার সুষম খাদ্য,
বাইরে আবর্জনা
আমায় নিয়ে কাড়াকাড়ি করে
কতো রসিকজনা
উত্তর : নারিকেল
৩.
মরা দেহে হেঁটে যায়,
দু’পা গিলে খায়।
উত্তর : জুতা
৪.
ভজন নয়, গজল নয়,
হবেও সেটা খেয়াল।
পুচ্চহীনে ওজন করি,
মধ্যহীনে অল্প ধরি।
কও তো কি হয়?
উত্তর : টনক।
৫.
ভরা হলে সমৃদ্ধি,
ছোরা হল ভয় বৃদ্ধি
উত্তর : গোলা।
৬.
মেঘের ডাকে পানি ছেড়ে ডাঙ্গায় উঠে পড়ে
মানুষ তারে মাঠে পেলে নিয়ে যায় ঘরে।
উত্তর : কৈ মাছ।
৭.
মধু ভাই, যদু ভাই,
শ্যাম ভাই রাজা।
পিছন থেকে নাতি বলে,
দুই হাতে বাজা।
উত্তর : করতালি।
৮.
ভাষা আছে কথা আছে
সাড়া শব্দ নাই।
প্রাণীর কাছেতে আছে,
তবু নিজের প্রাণ নেই।
উত্তর : বই।
এক-দুই-তিন
সুত্র : সংগৃহীত
১.
তিন অক্ষরে নাম মোরা নাচতে পারি ভাল,
শেষের অক্ষর বাদ দিলে মারতেও পারি ভাল।
উত্তর : লাটিম।
২.
তিন বর্ণে নাম তার কে বলিতে পারে, গৃহ ছাড়া থাকে না সে সবে চিনে তারে।
আদি বর্ণ ছেড়ে দিলে পানি তে গড়ায়, মধ্যম ছাড়িলে তাতে পানি রাখা যায়।
শেষ বর্ণ ছাড় যদি জ্ঞানের মশাল, ইহা বিনা ধরাতলে সকলি বেতাল।
উত্তর : জানালা।
৩.
তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছা করে।
মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।
উত্তর : বিছানা।
৪.
তিন অক্ষরে নাম ভাই আছে দুনিয়ায়,
শেষের অক্ষর বাদ দিলে, বাংলায় অর্থ তৈরি হয়।
উত্তর : রেডিও।
৫.
রজনীতে জন্ম তার দিবসে মরণ, বিনাশ্রমে শূন্যপথে করে সে ভ্রমণ,
হঠাৎ পড়িলে সবে বলে অলক্ষণ।
উত্তর : তারা।
৬.
রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ লুটে।
উত্তর : রানার।
গ্রাম বাংলার ধাঁ ধাঁ
সুত্র : সংগৃহীত
১.
হউরি মউরি চৌরি ঘর
আট কন্যার একটা বর।
উত্তর- ছাতা।
২.
কালো কালো ভোমরা
কালো ঘাস খায় ;
রাত হলে সব
ঘরে চলে যায়।
উত্তর- কাঁচি।
আবার ধাঁ ধাঁ
সুত্র : সংগ্রহ : আফছার উদ্দিন
১.
সুখাদ্য জিনিস বটে সর্বলোকে খায়।
অনিচ্ছায় বাধ্য হয়ে পড়ে যে ধরায়।
বুড়াতে খাইলে করে হায় হায়।
যুবক খাইলে লজ্জায় মরে যায়।
উত্তর : আছাড় খাওয়া
২.
নাই তাই খাচ্ছ তুমি থাকলে কোথায় পেতে।
কহে কবি কালিদাস পথে যেতে যেতে।
উত্তর : লেজ কাটা গরু
৩.
কাঁচায় তুলতুল পাকায় সিঁদুর।
যে না বলতে পারে তার বাবার বাবা ধেয়ে ইঁদুর।
উত্তর : মাটির হাড়ি
৪.
জলে জন্ম স্থলে কর্ম মালাকারে গড়ে।
ঠাকুর নয় ঠুকুর নয় মাথার উপর চড়ে।
উত্তর : টোপর
আবার ধাঁ ধাঁ
সুত্র : সংগ্রহ : আফছার উদ্দিন
১.
সুখাদ্য জিনিস বটে সর্বলোকে খায়।
অনিচ্ছায় বাধ্য হয়ে পড়ে যে ধরায়।
বুড়াতে খাইলে করে হায় হায়।
যুবক খাইলে লজ্জায় মরে যায়।
উত্তর : আছাড় খাওয়া
২.
নাই তাই খাচ্ছ তুমি থাকলে কোথায় পেতে।
কহে কবি কালিদাস পথে যেতে যেতে।
উত্তর : লেজ কাটা গরু
৩.
কাঁচায় তুলতুল পাকায় সিঁদুর।
যে না বলতে পারে তার বাবার বাবা ধেয়ে ইঁদুর।
উত্তর : মাটির হাড়ি
৪.
জলে জন্ম স্থলে কর্ম মালাকারে গড়ে।
ঠাকুর নয় ঠুকুর নয় মাথার উপর চড়ে।
উত্তর : টোপর
রংধনু
সুত্র : সায়ান আহমেদ
১.
আল্লাহর তৈরি পথ, সাত রঙে সৃষ্টি
কভু কভু দেখা যায়, হয় যদি বৃষ্টি
উত্তর : রংধনু
২.
আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া
ভাঙল হাঁড়ি লাগলো জোড়া
উত্তর : মেঘের ডাক ও বিজলী
৩.
আল্লাহর তৈরি রাস্তা,
তৈরি মানুষের সাধ্য নেই।
হরেক রকম নাম তার
বলোতো কি জিনিষ তা?
উত্তর : রংধনু
৪.
আল্লাহর কি কুদরত
লাঠির মধ্যে শরবত
উত্তর : ইক্ষু
৫.
আট পা, ষোল হাটু, বসে থাকে বীর বাটু,
শূন্যে পেতে জাল, শিকার ধরে সর্বকাল
উত্তর : মাকড়শা
৬.
রাঙ্গা বিবি জামা গায়,
কাটিলে বিবি দুই খান হয়
উত্তর : মসুরির ডাল
তিন নিয়ে ধাঁ ধাঁ
সুত্র : সায়ান আহমেদ
১.
তিন মাথা দশ পাও,
এই কথার দিস পাও-
উত্তর : হাল
২.
তিন বর্ণে নাম যার দেশের নাম হয়,
শেষ অক্ষর বাদ দিলে সবাই হারায়-
উত্তর : মিশর
৩.
তিন বর্ণে নাম তার ফুলে ফলে ভরা,
মাথা কাটলে গান শুনি প্রাণ আকুল করা,
পেট কাটলে বন্যা হয় দেশ ভাসায়ে দেয়,
বলো দেখি ভাইবোনেরা কিবা তাকে কয়?
উত্তর : বাগান
৪.
তিন বর্ণে নামটি কারভদ্রঘরে রয়,
পেট তার কাটা গেলে কোন সংখ্যা হয়।
শিরচ্ছেদ সদা ভাই বেচা কেনাই শুনি
শুধু মাথা খায় চুমি গুণি ও অগুণি
উত্তর : চাদর
৫.
তিন বর্ণে নামটি তার ছাত্র-ছাত্রী পড়ে
পেট তার কেটে দিলে বানান ভুল করে,
মাথা বাদে শেষঅংশে গোলাকার হয়,
বেলো দেখি নাম তার, গেলাপ কিন্তু নয়
উত্তর : ভূগোল
৬.
তিন বর্ণের নাম তার কানন বুঝায়,
পেট তার কেটে দিলে পেয় বস্তু হয়।
লেজতার কেটে দিলে মনে লাগে ভয়,
বল দেখি ভাইবোনেরা কিবা তারে কয়
উত্তর : জঙ্গল
৭.
তিন বর্ণের নাম তার সবার আদর পায়,
শেষের অক্ষর বাদ দিলে গায়ে পড়ি তারে
মস্তক বিহনে তার স্তন করি পান,
তাহার কারণে দেখি সারা জাহান
উত্তর : জামাতা
ধাঁ ধাঁ
সুত্র : ইমরান আহমেদ
১. তিন অক্ষরে নাম তার, জলে বাস করে/ মাঝের অক্ষর বাদ দিলে, আকাশে উড়তে পারে।
উত্তর : চিতল ও চিল
২. উপরে কাটা, ভিতরে আঠা।
উত্তর : কাঁঠাল
৩. একলোক হাটে যায়/ রাস্তায় রাস্তায় চিমটি খায়
উত্তর : লাউ
৪. আরেক লোক হাটে যায় দু’একটা করে থাপ্পর খায়
উত্তর : মাটির পাতিল