DMCA.com Protection Status
title="শোকাহত

সাধারন জ্ঞান

বাংলাদেশের দ্বীপ

সুত্র : সংগৃহীত

প্রশ্ন : বাংলাদেশের বৃহত্তর দ্বীপের নাম কি?
উত্তর : ভোলা।
বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা কোনটি?
উত্তর : ভোলা।
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ কোনটি?
উত্তর : সেন্টমার্টিন।
প্রশ্ন: সেন্টমার্টিন দ্বীপের আয়তন কত?
উত্তর : ৮ বর্গ কিলোমিটার।
প্রশ্ন : সেন্টমার্টিন দ্বীপের অপর নাম কি?
উত্তর : নারিকেল জিঞ্জিরা।
প্রশ্ন: ছেঁড়া দ্বীপের আয়তন কত?
উত্তর : ৩ কিলো মিটার।
প্রশ্ন : নিঝুম দ্বীপ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : নোয়াখালী।
প্রশ্ন : নিঝুম দ্বীপের পুরনো নাম কি?
উত্তর : বাউলার চর।
পতুগীজরা কোন দ্বীপে বসবাস করত?
উত্তর : ভোলার মনপুরা দ্বীপে।

বাংলাদেশে ক্রিকেট

সুত্র : উইকিপিড়িয়া

প্রশ্ন : বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রেল বোর্ড (বিসিবি) গঠিত হয় কবে?
উত্তর : ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড গঠিত হয়।

প্রশ্ন : বাংলাদেশ কবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার সহযোগী সদস্যপদ লাভ করে?
উত্তর : ১৯৭৭ সালে।

প্রশ্ন : বাংলাদেশ কবে, কিভাবে বিশ্ব ক্রিকেটে আত্নপ্রকাশ করে?
উত্তর : রাকিবুল হাসানের নেতৃত্বে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে আত্নপ্রকাশ করে।

প্রশ্ন : বাংলাদেশ সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেটে কবে কার বিরুদ্ধে কোথায় ম্যাচ খেলে?
উত্তর : গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর নেতৃত্বে এশিয়া কাপ ক্রিকেটে ১৯৮৬ সালের ৩১ মার্চ বাংলাদেশ সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেটে পাকিস্তানের বিপক্ষে অংশগ্রহণ করে।

প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রথম কবে আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : আয়োজক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ১৯৮৮ সালে এশিয়া কাপে অংশগ্রহণ করে। এটাই ছিল বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।

প্রশ্ন : আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশে ক্রিকেট টিম প্রথম জয় লাভ করে কবে?
উত্তর : বাংলাদেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম জয়ের দেখা পায় ১৯৯৮ সালে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টানা ২২ খেলায় হারের পর কেনিয়ার বিপক্ষে ভারতে অনুষ্ঠিত খেলায় বাংলাদেশ এই জয় পায়।

প্রশ্ন : বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকটে দল আর কি নামে পরিচিত?
উত্তর : টাইগার।

প্রশ্ন: কবে থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আইসিসি ওয়ানডে খেলুড়ে দেশ হিসেবে ওয়ানডে খেলছে?
উত্তর : ১৯৯৭ সাল থেকে।

প্রশ্ন : বাংলাদেশ কবে টেস্ট খেলুড়ে দেশের মর্যাদা লাভ করে?
উত্তর : ২০০০ সালের ২৬ জুন।

সাত বীরশ্রেষ্ঠ পরিচিতি

সুত্র : শুভ্র শ্যাম সম্পাদিত ‘নলেজ ব্যাংক অব বাংলাদেশ’ গ্রন্থ হতে সংগৃহীত

ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
জন্ম : ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৬।
জন্মস্থান: মহিষখোলা, চণ্ডীবরপুর, সদর নড়াইল।
পিতা: মোহাম্মদ আমানত শেখ।
মাতা: জেন্নাতুন্নেসা।
যে সেক্টরে যুদ্ধ করেন : ৮ নং সেক্টর।
স্ত্রী: মোসাম্মাৎ তোতা বেগম।
কর্মস্থল: পূর্ব পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর)।
মৃত্যু: ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭১।
সমাহিত করা হয় : যশোরের শার্শা উপজেলার কাশিপুর গ্রামে।

নায়েক মুন্সী আবদুর রউফ
জন্ম : মে, ১৯৪৩।
জন্মস্থান : সালামতপুর, কামারখালী, মধুখালী (সাবেক বোয়ালখালী থানা), ফরিদপুর।
পিতা: মেহেদী হোসেন।
মাতা: মুকিদুন্নেসা।
মৃত্যু: ৮ এপ্রিল, ১৯৭১।
শহীদ হন: রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার বুড়িমারি এলাকার চিংড়িখালের পাড়ে পাকিস্তানি সৈন্যদের ছোঁড়া মর্টারের গোলায়। 
কর্মস্থল : পূর্ব পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর)।

ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
জন্ম : ১৯৪৮।
জন্মস্থান : রহিমগঞ্জ, আগরপুর, বাবুগঞ্জ, বরিশাল।
পিতা : আবদুল মোতালেব হাওলাদার।
মাতা : সাফিয়া বেগম।
কর্মস্থল : সেনাবাহিনী।
মৃত্যু : ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১।
শহীদ হন : চাঁপাইনবাবগঞ্জ ঘাঁটি দখল করতে গিয়ে সম্মুখ সমরে।
যে সেক্টরে যুদ্ধ করেন : ৭ নং সেক্টরে, সাব-সেক্টর কমান্ডার হিসেবে।

ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসিয়ার রুহুল আমিন
জন্ম : ১৯৩৪।
জন্মস্থান : বাগপাঁচড়া, দেউটি, সোনাইমুড়ী, নোয়াখালী।
পিতা : আজহার পাটোয়ারী।
কর্মস্থল : নৌবাহিনী।
মৃত্যু : ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১।
শহীদ হন : খুলনার রূপসা উপজেলার জাহাজ পলাশ নিয়ে খুলনার উদ্দেশে রওনা হওয়ার পর পাকিস্তান বিমান বাহিনীর নিক্ষিপ্ত গোলায়।
যে সেক্টরে যুদ্ধ করেন : ১০ নং সেক্টরে।

সিপাহি মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল
জন্ম : ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৪৭।
জন্মস্থান : মৌটুপি গ্রাম, আলীনগর, ভোলা।
পিতা : হাবিবুর রহমান  (সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত হাবিলদার)
মাতা : মালেকা বেগম।
কর্মস্থল : সেনাবাহিনী।
মৃত্যু : ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১।
শহীদ হন : ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণে গঙ্গাসাগরের উত্তরে দরুইন গ্রামে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে।
যে সেক্টরে যুদ্ধ করেন : ২ নং সেক্টরে।

ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
জন্ম : ২৯ নভেম্বর, ১৯৪২।
জন্মস্থান : মোবারক লজ, ১০৯ আগা সাদেক রোড,ঢাকা।
পিতা : মৌলবি আবদুস সামাদ ( পেশায় কালেক্টরেট অফিস সুপারিন্টেনডেন্ট)।
পৈতৃক নিবাস : রামনগর, মুসাপুর, রায়পুরা, নরসিংদী।
কর্মস্থল : বিমানবাহিনী।
মাতা : সৈয়দা মোবারকুন্নেসা খাতুন।
স্ত্রী : মিলি রহমান।
সন্তান : ২ কন্যা ৯ (মাহিন মতিউর ও তুহিন মতিউর হায়দার)
মৃত্যু : ২০ আগস্ট ১৯৭১।
শহীদ হন : মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার জন্য পাকিস্তানের করাচির মৌরিপুর বিমানঘাঁটি থেকে প্রশিক্ষণ বিমান নিয়ে পালিয়ে আসার সময় তার সহযাত্রী রশিদ মিনহাজের সঙ্গে ধস্তাধস্তির সময় বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ভারতীয় সীমান্তে বিন্দ গ্রামের থাট্টায় শহীদ হন।
যে বিমানে পালিয়ে আসতে চেয়েছিলেন : টি ৩৩ (যার ছদ্মনাম ব্লু  বার্ড ১৬৬)।

সিপাহি মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
জন্ম : ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৩।
জন্মস্থান : ডুমুরিয়া গ্রাম, চাপড়া, চব্বিশ পরগণা, পশ্চিমবঙ্গ।
স্থায়ী নিবাস : খোর্দ খালিশপুর গ্রাম, খালিশপুর ইউনিয়ন, মহেশপুর, ঝিনাইদহ।
পিতা : আক্কাছ আলী মণ্ডল (১৯৭৭ সালে মারা যান)।
কর্মস্থল : সেনাবাহিনী।
মৃত্যু : ২৮ অক্টোবর, ১৯৭১।
শহীদ হন : মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ থানার মাধবপুর ইউনিয়নের ধলই সীমান্তে সম্মুখযুদ্ধে।
যে সেক্টরে যুদ্ধ করেন : ৪ নং সেক্টরে।

মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডার

সুত্র : সংগৃহীত

সেক্টার- এক
চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ফেনী নদী পর্যন্ত।
– মেজর জিয়াউর রহমান (এপ্রিল-জুন) এবং মেজর রফিকুল ইসলাম (জুন-ডিসেম্বর)।

সেক্টর-  ‍দুই
নোয়াখালী, কুমিল্লা, আখাউড়া, ভৈরব এবং ঢাকা ও ফরিদপুর জেলার অংশ বিশেষ।
– মেজর খালেদ মোশারফ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর) এবং মেজর নুরুজ্জামান (সেপ্টেম্ব-ডিসেম্বর)।

সেক্টর- তিন
আখাউড়া ভৈরব রেললাইন থেকে পূর্ব দিকে কুমিল্লা জেলা, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও ঢাকা জেলার অংশ বিশেষ।
– মেজর শফিউল্লাহ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর) এবং মেজর নুরুজ্জামান (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর)।

সেক্টর- চার
সিলেট জেলার পূর্বাঞ্চল, খোয়াইল, শায়েস্তাগঞ্জ রেললাইন থেকে পূর্ব ও উত্তর দিকে সিলেট ডাইউকি সড়ক।
– মেজর সি আর দত্ত।

সেক্টর- পাঁচ
সিলেট জেলার পশ্চিম এলাকা, সিলেট ডাইউকি সড়ক থেকে সুনামগঞ্জ ও বৃহত্তর ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী অঞ্চল।
– মেজর মীর শওকত আলী।

সেক্টর- ছয়
ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী অঞ্চল ব্যতীত সমগ্র রংপুর জেলা ও ঠাকুরগাঁও।
– উইং কমান্ডার বাশার।

সেক্টর- সাত
সমগ্র রাজশাহী, ঠাকুরগাঁও ছাড়া দিনাজপুরের অবশিষ্ট অংশ এবং ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী এলাকা ব্যতীত সমগ্র পাবনা ও বগুড়া জেলা।
– মেজর কাজী নুরুজ্জামান।

সেক্টর- আট
সমগ্র কুষ্টিয়া ও যশোর জেলা, ফরিদপুরের অংশ বিশেষ এবং দৌলতপুর সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলার এলাকা।
– আবু ওসমান চৌধুরী (অক্টোবর পর্যন্ত) এবং মেজর এম. এ মনছুর (আগস্ট- ডিসেম্বর)।

সেক্টর : নয়
সাতক্ষীরা দৌলতপুর সড়কসহ খুলনা জেলার সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল এবং বৃহত্তর বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা।
– মেজর আবদুল জলিল (এপ্রিল-ডিসেম্বর) এবং এম. এ. মঞ্জুর (অতিরিক্ত দায়িত্ব)।

সেক্টর : দশ
অভ্যন্তরীণ নৌ-পথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল চট্টগ্রাম ও চালনা।
– মুক্তিবাহিনীর ট্রেনিংপ্রাপ্ত নৌ-কমান্ডারগণ।

সেক্টর : এগার
কিশোরগঞ্জ ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ অঞ্চল
– মেজর আবু তাহের (এপ্রিল-নভেম্বর) এবং প্লাইট লে. এম হামিদুল্লাহ (৩ নভেম্বর-ডিসেম্বর)।

বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক-এক

সুত্র : সংগৃহীত

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
জন্ম : ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৮২০; মৃত্যু : ২৯ জুলাই ১৮৯১।
অনুবাদগ্রন্থ : বেতাল পঞ্চবিংশতি, শকুন্তলা, ভ্রান্তি বিলাস, সীতার বনবাস।
পাঠ্যপুস্তক : বর্ণ পরিচয়, কথামালা।

মাইকেল মধুসূদন দত্ত
জন্ম : ২৫ জানুয়ারি ১৮২৪; মৃত্যু : ২৯ জুন ১৮৭৩।
মহাকাব্য : মেঘনাদ বধ।
কাব্য গ্রন্থ : তিলোত্তমা সম্ভব, বীরাঙ্গনা, ব্রজাঙ্গনা, চতুর্দশপদী কবিতাবলি (অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম কাব্য)
নাটক : শর্মিঠা, পদ্মাবতী, কৃষ্ণকুমারী, মায়াকানন।
প্রহসন : একেই কি বলে সভ্যতা, বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
জন্ম : ২৭ জুন ১৮৩৮; মৃত্যু : ০৮ এপ্রিল, ১৮৯৪।
উপন্যাস : কপালকুন্ডলা, মৃণালিনী, বিষবৃক্ষ, কৃষ্ণকান্তের উইল, চন্দ্রশেখর, রজনী, দুর্গেশ নন্দিনী, ইন্দিরা, দেবী চৌধুরাণী, আনন্দ মঠ, সীতারাম, রাজসিংহ, রাধারাণী।

বিহারীলাল চক্রবর্তী
জন্ম : ১৮৩৫, মৃত্যু : ১৮৯৪
গীতিকাব্য : সারদা মঙ্গল, বঙ্গ-সুন্দরী, সঙ্গীত শতক, বন্ধু বিয়োগ, প্রেম-প্রবাহিনী।

রামনারায়াণ তর্করত্ন
জন্ম : ১৮২২, মৃত্যু : ১৮৮৬
নাটক : কুলীনকুল সর্বস্ব, বেণীসংহার, রত্নাবলী, ধর্মবিজয়, নবনাটক।
প্রহসন : যেমন কর্ম তেমন ফল, উভয় সংকট।

ইসমাইল হোসেন সিরাজী
জন্ম : ১৮৮০, মৃত্যু : ১৯৩১।
কাব্যগ্রন্থ : অনলপ্রবাহ, স্পেন বিজয়, মহাশিক্ষা, উচ্ছ্বাস।
উপন্যাস : তারাবাঈ, রায়নন্দিনী, নূরুদ্দীন, জাহানারা, পিরোজ বেগম।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
জন্ম : ১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৭৬, মৃত্যু : ১৬ জানুয়ারি, ১৯৩৮।
উপন্যাস : বড়দিদি, মেজদিদি, পল্লীসমাজ, চন্দ্রনাথ, শ্রীকান্ত, দেবদাস, পথের দাবী, দেনা পাওনা, শেষ প্রশ্ন, শেষের পরিচয়, শুভদা, বিরাজ বৌ, দত্তা, বিন্দুর ছেলে, বৈকুণ্ঠের উইল, পরিণীতা।
প্রবন্ধ : নারীর মূল্য, সত্যাশ্রয়ী, স্বদেশ ও সাহিত্য।
নাটক : ষোড়শী, রমা, বিজয়া।

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর

সুত্র : সংগৃহীত

১. ঢাকার জাতীয় জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় কবে?
উত্তর : মার্চ ২০, ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে।
২. এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় কবে?
উত্তর : ৭ আগস্ট, ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে।
৩. এর উদ্বোধন করেন কে?
উত্তর : বাংলার তৎকালীন গভর্নর লর্ড কারমাইকেল তৎকালীন সচিবালয়ের একটি কক্ষে এই ঢাকা জাদুঘর উদ্বোধন করেন। 
৪. এটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় কবে?
উত্তর : ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ আগস্ট সর্বসাধারণের জন্য জাদুঘর উন্মুক্ত করে দেয়া হয়
৫. জাদুঘরের প্রথম কিউরেটর বা তত্ত্বাবধায়ক কে ছিলেন?
উত্তর : নলিনীকান্ত ভট্টশালী।
৬. ব্রিটিশ সরকার কেন এদেশে জাদুঘর স্থাপন করে?
উত্তর : ব্রিটিশ সরকার এদেশে জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করে বঙ্গভঙ্গ রদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে।
৭. একে জাতীয় জাদুঘরের মর্যাদা দেওয়া হয় কবে?
উত্তর : ১৯৮৩ সালের ১৭ নভেম্বরে
৮. জাদুঘরের জন্য বর্তমান অত্যাধুনিক বৃহদায়তন ভবনের উদ্বোধন করা হয় কবে?
উত্তর : ১৯৮৩ সালের ১৭ নভেম্বর
৯. বর্তমান জাতীয় জাদুঘরটি কোথায় অবস্থিত
উত্তর : জাদুঘরটি শাহবাগ মোড়ের সন্নিকটে পিজি হাসপাতাল, রমনা পার্ক ও চারুকলা ইন্সটিটিউটের পাশে অবস্থিত।
১০. জাতীয় জাদুঘর ভিত্তিক ঐতিহাসিক পত্রিকার নাম কি?
উত্তর : জাদুঘর সমাচার।
১১. জাতীয় জাদুঘরের স্থপতি কে?
উত্তর : মোস্তাফা কামাল।
১২. জাতীয় জাদুঘরের শাখা কোথায় কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : আহসান মঞ্জিল জাদুঘর, ঢাকা (১৯৯২), জিয়া স্মৃতি জাদুঘর, চট্রগ্রাম (১৯৯৩), ওসমানী জাদুঘর, সিলেট (১৯৮৭) ও জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা, ময়মনসিংহ (১৯৭৫)।

বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক-২

সুত্র : সুত্র : উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে : বাংলাদেশ

বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকসমুহ কি কি?

উত্তর :

জাতীয় পতাকার রং : লাল-সবুজ
জাতীয় প্রতীক : শাপলা
জাতীয় সংগীত : আমার সোনার বাংলা
জাতীয় পশু : বেঙ্গল টাইগার
জাতীয় পাখি : দোয়েল
জাতীয় ফুল : সাদা শাপলা
জাতীয় গাছ : আমগাছ
জাতীয় ফল : কাঁঠাল
জাতীয় খেলা : কাবাডি

সুত্র : উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে : বাংলাদেশ

ঢাকা

সুত্র : সংগৃহীত

প্রশ্ন : ঢাকাকে বাংলার প্রথম রাজধানী করা হয় কবে?
উত্তর : ১৬১০ সালে

প্রশ্ন : ঢাকার পূর্ব নাম কি?
উত্তর : জাহাঙ্গীরনগর।

প্রশ্ন : ঢাকাকে কবে পূর্ব বাংলা এবং আসামের রাজধানী করা হয়?
উত্তর : ১৯০৫ সালে

প্রশ্ন : ঢাকাকে কবে পূর্ব পাকিস্থানের রাজধানী করা হয়?
উত্তর : ১৯৪৭ সালে

প্রশ্ন : ঢাকা কবে স্বাধীন বাংলাদেশের রাজধানী হয়
উত্তর : ১৯৭১ সালে

প্রশ্ন : ঢাকা পৌর কর্পোরেশনকে কবে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নামকরণ করা হয়?
উত্তর : ১৯৯০ সালে।

প্রশ্ন : ঢাকার প্রথম ইংরেজি বানান কি ছিলো?
উত্তর : DACCA

প্রশ্ন : ঢাকা বিভাগের প্রতিষ্ঠা কবে?
উত্তর : ১৮২৯ সালে।

প্রশ্ন : ঢাকার প্রথম মসজিদ কোনটি?
উত্তর : বিনত বিবির মসজিদ (ঢাকার নারিন্দায় অবস্থিত)

সংগৃহীত

বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক

সুত্র : সংগৃহীত

প্রশ্ন : বাংলাদেশর জাতীয় প্রতীকের রূপকার কে?
উত্তর : কামরুল হাসান

প্রশ্ন : জাতীয় প্রতীকের ছবি ব্যবহার করতে পারেন কারা?
উত্তর : রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

প্রশ্ন : বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামের নকশা তৈরি করেছেন কে?
উত্তর : এ. এন. এ সাহা।

প্রশ্ন : বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম কি?
উত্তর : লাল রঙের বৃত্তের মাঝে হলুদ রঙের বাংলাদেশের মানচিত্র। বৃত্তের উপরের দিকে লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’, নিচে লেখা ‘সরকার’ এবং বৃত্তের দুপাশে দুটি করে মোট ৪টি তারকা।

সংগৃহীত

ভাষা আন্দোলন সম্পর্কিত কিছু তথ্য

সুত্র : সংগৃহীত

প্রশ্ন : ১৯৫২ সালের আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে কবে প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণ করে?
উত্তর : ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২  সালে।

প্রশ্ন : তমুদ্দুন মজলিস নামক সাংস্কৃতিক সংগঠন কার নেতৃত্বে গঠিত হয়?
উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ অধ্যাপক আবুল কাসেমের নেতৃত্বে।

প্রশ্ন : তমুদ্দুন মজলিস ভাষা আন্দোলন বিষয়ক যে পুস্তিকা প্রকাশ করে তার নাম কি?
উত্তর : ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু’, (প্রকাশকাল ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭)।

প্রশ্ন : আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মরণে দেশের বাইরে প্রথম স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয় কোথায়?
উত্তর : সিডনি, অস্ট্রেলিয়া।

Share this post

scroll to top
error: Content is protected !!