ক্যাপ্টেন(অবঃ)মারুফ রাজুঃ ইতিপূর্বে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগের প্রতিবাদের মুখে রিজভি আহমেদের দুইটি সংবাদ সম্মেলন পন্ড হয়েছে।তবে তাদের চ্যালেন্জ গ্রহন করেই এই সংবাদ সম্বেলন টি অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির চেয়ারপারসনের সাবেক বৈদেশিক উপদেষ্টা ও বিশেষ দূত জাহিদ এফ সরদার সাদীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এবং যুক্তরাষ্ট্রের আইনজীবি প্রতিষ্ঠান মার্শাল আর আইজ্যাকস এর তত্বাবধানে একটি সংবাদ সম্মেলনে রিজভী আহমেদ সিজার প্রাণ খুলে কথা বলার সুযোগ পেয়ে নিজেকে আনন্দিত মনে করেছেন।
এ প্রসঙ্গে এটর্নি রস এল শিলার বলেন, আমেরিকায় প্রত্যেক মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। কিন্তু রিজভির সেই স্বাধীনতাকে হরণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, রিজভি কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন না। তিনি যা করেছেন তা নিজের প্রচেষ্টায় করেছেন। তবে কিন্তু সজীব ওয়াজেদ জয় অপহরন কিংবা এ ধরনের কোন ঘটনার সাথে রিজভি জড়িত নয় বা ছিলেন না। রিজভির সাথে বিএনপি কিংবা অন্য কোন দলের কোন সম্পৃক্ততা নেই। রিজভির পিতা বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত থাকলেও ব্যক্তিগত ভাবে রিজভি বাংলাদেশের কোন দলের সাথে জড়িত নন।
দেশের মানুষের পক্ষে একজন সাধারন নাগরিক হিসাবে স্বপ্রণোদিত হয়েই জয়ের একাউন্টের ফিরিস্তি উৎঘাটনে সচেষ্ট হয়েছিলেন। বিচারে তার ৪২ মাস বা সাড়ে ৩ বছরের সাজা হলেও এ ব্যাপারে তিনি মোটেই লজ্জিত নন, বরং দেশের সম্পদ রক্ষায় অবদান রাখতে পেরে তিনি গর্বিত মনে করছেন।