DMCA.com Protection Status
title="শোকাহত

বিএনপির বহুল প্রতিক্ষিত জাতীয় কমিটিঃরাজনীতিতে নতুন আশার আলো

bnpposter

ক্যাপ্টেন(অবঃ)মারুফ রাজুঃ অবশেষে  ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলের প্রায় ৫ মাস পর পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করেছে বিএনপি।

পরিধি বাড়িয়ে নতুন পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা হয়েছে ৫৯১ সদস্যবিশিষ্ট। নতুন কমিটিতে ব্যাপক রদবদলের পাশাপাশি রয়েছে নতুন মুখের ছড়াছড়ি।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল দুপুরে দলের নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেন।

১৯ সদস্যবিশিষ্ট স্থায়ী কমিটির মধ্যে গতকাল ১৭ জনের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। দলটির নীতি নির্ধারণী ফোরামে নতুন মুখ হিসেবে স্থান পাওয়া তিন নেতা হলেন- মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমেদ। আগের কমিটি থেকে বাদ পড়েছেন এম শামসুল ইসলাম ও সারোয়ারী রহমান। সারোয়ারী রহমানকে প্রথম উপদেষ্টা করা হলেও অসুস্থতার কারণে কমিটিতে নাম নেই এম শামসুল ইসলামের। এছাড়া স্থায়ী কমিটির নামের তালিকায় পরিবর্তন আনা হয়েছে।

বিএনপির নতুন কমিটিতে স্থান পাননি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।

৫৯১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের পরিধি বাড়িয়ে করা হয়েছে ৭৩ সদস্যবিশিষ্ট। চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলে পদোন্নতি পেয়েছেন বিভিন্ন জেলা কমিটির সভাপতি ও আগের কমিটির নানা সম্পাদকীয় পদের অন্তত ৫৫ জন নেতা।

বিএনপি প্রভাবশালী নেতা সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমানসহ কয়েকজন স্থান পেয়েছেন উপদেষ্টা কাউন্সিলে। পুনর্গঠিত কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদেও ক্রম পরিবর্তন করে নতুন বেশ কয়েকজন সদস্যকে আগের কমিটির সদস্যদের ওপরে স্থান দেয়া হয়েছে।

পূর্ণাঙ্গ কমিটির উপদেষ্টা কাউন্সিলে স্থান পেয়েছেন বিএনপির নিখোঁজ নেতা এম ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদির লুনা। আগের কমিটির উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অধ্যাপক এমএ মান্নান, আবদুল মান্নান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীরউত্তম, যুগ্ম মহাসচিব বরকতউল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর মোহাম্মদ নাছিরউদ্দিন, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, মোসাদ্দেক আলী ফালু, ড. ওসমান ফারুক, মে. জে. (অব.) মাহমুদুল হাসান, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, আবদুল আওয়াল মিন্টু, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদিন, শওকত মাহমুদ, সহ-আইন সম্পাদক নিতাই রায় চৌধুরী, আন্তর্জাতিক সম্পাদক গিয়াস কাদের চৌধুরী ও সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার আমিনুল হক ভাইস চেয়ারম্যান পদে পদোন্নতি পেয়েছেন। এই পদে নতুন মুখের সংখ্যা ২১।

কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সম্পাদকমণ্ডলীর সংখ্যাও বেড়ে হয়েছে ২০৬ সদস্যবিশিষ্ট। জাতীয় নির্বাহী কমিটি থেকে বাদ পড়েছেন বেশ কয়েজন সদস্য। সেই সঙ্গে জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে স্থান পেয়েছেন উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নতুন সদস্য। বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের অন্তত শতাধিক সাবেক কেন্দ্রীয় নেতাকে সম্পাদকীয় ও সদস্য পদে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কমিটির বিভিন্ন পর্যায়ে স্থান পেয়েছেন উল্লেখ্যযোগ্যসংখ্যক নারী। বিশেষ করে উপদেষ্টা কাউন্সিল, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকসহ বিভিন্ন সম্পাদকীয় পদে স্থান পেয়েছেন এসব নারী। উপদেষ্টা পদে এসেছেন অধ্যাপক ড. তাজমেরী এসএ ইসলাম ও অধ্যাপক ড. শাহিদা রফিক, রোজি কবির, তাহসিনা রুশদির লুনা ও আফরোজা খান রিতা।

সহ-আন্তর্জাতিক পদে পদায়ন হয়েছে তিন নারী অ্যাডভোকেট ফাহিমা মুন্নী, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা ও কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীনের।

নতুন কমিটির বিভিন্ন পর্যায়ে স্থান পেয়েছেন শতাধিক পেশাজীবী। যাদের মধ্যে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, সাংবাদিক, প্রকৌশলী, চিকিৎসক, কৃষিবিদ ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। পেশার দিক থেকে এগিয়ে রয়েছেন আইনজীবী নেতারা। এবারের কমিটিতে একদিকে রয়েছে বিপুলসংখ্যক পদোন্নতি অন্যদিকে পদাবনতি।

সম্পাদকীয় পদ হারিয়ে নির্বাহী কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজিমউদ্দিন আলম, বিশেষ সম্পাদক নাদিম মোস্তফা, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. মাজহারুল ইসলাম দোলন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক খালেদা রব্বানি, সহ-দপ্তর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনিসহ বেশ কয়েকজন।

সম্পাদকীয় বিভিন্ন পদে পদোন্নতি-পদাবনতি কোনোটিই হয়নি বেশ কয়েকজন নেতা নেতার। আগের পদেই বহাল রয়েছেন সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এহসানুল হক মিলন, কৃষি শামসুজ্জোহা খান, তাঁতী বিষয়ক হুমায়ুন ইসলাম খান ও তথ্য প্রযুক্তি শরিফ শাহ কামাল তাজসহ বেশ কয়েকজন।

নতুন কমিটিকে ক্রীড়া সম্পাদক পদে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল হক ও সাংস্কৃতিক পদে অভিনেতা আশরাফ হোসেন উজ্জ্বল স্থান পেয়েছেন।

যুক্তরাজ্য, সৌদিআরব ও মালয়েশিয়া বিএনপির কয়েকজন নেতা স্থান পেয়েছেন নানা পদে। আগের কমিটিতে বিশেষ সম্পাদক পদটি যুগ্ম মহাসচিবের পদ মর্যাদা দেয়া হলেও এবার সেটা অবনমন করে সাংগঠনিক সম্পাদকের পদে নেয়া হয়েছে।

এছাড়া সম্পাদকমণ্ডলী ও জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে স্থান পেয়েছেন একাধিক সিনিয়র নেতা স্ত্রী ও সন্তানরা। প্রয়াত বেশ কয়েকজন নেতার স্ত্রী-সন্তানরাও স্থান পেয়েছেন কমিটিতে। দলের দপ্তরের দায়িত্ব যথারীতি রিজভী আহমেদের ওপর থাকলেও পরিবর্তন আনা হয়েছে সহ-সম্পাদক পদে। এ পদে দুজন এসেছেন নতুন। আগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদকে দুই পদ করে সাবেক দুই সহ-দপ্তর সম্পাদককে যুক্ত করা হয়েছে সহপ্রচারে। তবে পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে এখনও স্থায়ী কমিটির ১৭ ও ১৮ নম্বর দুই পদ, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকের ৬ ও ৭ দুই পদ, যুববিষয়ক, ছাত্রবিষয়ক ও সহ-ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ৭টি পদ এখনও শূন্য রয়েছে।

পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে পরিবর্তন এনে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে মাহবুবুর রহমান শামীম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জালাল মজুমদার ও হারুনুর রশিদ হারুনকে যুক্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম ফরিদপুর বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক পদ ছেড়ে দেয়ায় তার জায়গায় যুক্ত করা হয়েছে মাশুকুর রহমানকে। উল্লেখ্য, গত ১৯শে মার্চ কাউন্সিলের পর তিন ধাপে যুগ্ম মহাসচিব ও সাংগঠনিক, সহ-সাংগঠনিক মিলিয়ে ৪২টি পদের ঘোষণা দিয়েছিল বিএনপি।

চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি পুনর্গঠন

এদিকে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতির পদ ছেড়ে দিয়েছেন সাবেক সভাপতি ও স্থায়ী কমিটির নতুন সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। পূর্ণাঙ্গ কমিটির পাশাপাশি পুনর্গঠন করা হয়েছে চট্টগ্রাম মহানগর কমিটিও। কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক পদ ছেড়ে চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি হয়েছেন ডা. শাহাদাত হোসেন। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক পদ ছেড়ে আবুল হাসেম বক্কর হয়েছেন মহানগর সাধারণ সম্পাদক ও আবু সুফিয়ানকে সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত করা হয়েছে। নিয়মানুযায়ী এই তিনজন পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করবেন।

ভাইব্রেন্ট-ডায়নামিক কমিটি হয়েছে: ফখরুল

নতুন পূর্ণাঙ্গ কমিটির ঘোষণা দেয়ার পর সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের জবাব দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি কেমন হয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অত্যন্ত ভাইব্রেন্ট একটি কমিটি হয়েছে, ডায়নামিক কমিটি হয়েছে। যে সব কোয়ালিটি একটি সংগঠনের জন্য প্রয়োজন, প্রত্যেকটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা মনে করি- এই কমিটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে এবং দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে উপযোগী ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। কমিটির পরিধি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা আলমগীর বলেন, দেশের যে সামগ্রিক পরিস্থিতি, এটা একটা কারণ। আর বিগত দিনগুলোতে বিএনপি যে বিকাশ লাভ করেছে, বিশেষ করে রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মীর সংখ্যা বেড়ে গেছে, ছাত্রদল-যুবদল থেকে যারা আসছেন, তাদেরকে তৈরি করার জন্য নতুন কমিটিতে আনতে হয়েছে। সেজন্য অবয়বটা বড় হয়েছে।

বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি

স্থায়ী কমিটির সদস্যরা হলেন- বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, তরিকুল ইসলাম, লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান, ব্রি. জে. (অব.) আসম হান্নান শাহ, এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মীর্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ।

৭৩ সদস্যবিশিষ্ট চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্যরা হলেন- সরোয়ারী রহমান, রিয়াজ রহমান, হারুন অর রশিদ খান মুন্নু, মুশফিকুর রহমান, এ জে মোহাম্মদ আলী, ফজলুর রহমান পটল, অ্যাডভোকেট কবির হোসেন, উকিল আবদুস সাত্তার, লুৎফুর রহমান খান আজাদ, আকতার হামিদ সিদ্দিকী, সাবিহউদ্দিন আহমেদ, একেএম মোশাররফ হোসেন, আমানউল্লাহ আমান, মিজানুর রহমান মিনু, মশিউর রহমান, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান, ইঞ্জিনিয়র আ.ন.হ. আক্তার হোসেন, অধ্যাপক মাজেদুল ইসলাম, জাফরুল হাসান, জয়নাল আবেদিন ফারুক, জয়নাল আবেদিন ভিপি, মনিরুল হক চৌধুরী, মেজর (অব.) কামরুল ইসলাম, সৈয়দ ওয়াহিদুল আলম, হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, ফজলুল হক আসপিয়া, নুরুল হুদা, সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী, আবদুল হালিম, এমএ কাইউম, শহিদুল ইসলাম, জহুরুল ইসলাম, ইসমাইল জবিউল্লাহ, ক্যাপ্টেন (অব.) সুজাউদ্দিন, আবদুর রশিদ, ব্যারিস্টার হায়দার আলী, ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান, অধ্যাপক ড. তাজমেরী এসএ ইসলাম, অধ্যাপক ড. শাহিদা রফিক, অ্যাডভোকেট আবদুর রেজাক খান, রোজি কবির, গোলাম আকবর খোন্দকার, কাজী আসাদ, কবির মুরাদ, অধ্যাপক শাহজাহান মিয়া, একরামুজ্জামান, ফজলুর রহমান (কিশোরগঞ্জ), হাবিবুর রহমান হাবিব, আতাউর রহমান ঢালী, নাজমুল হক নান্নু, তাহমিনা রুশদি লুনা, এনামুল হক চৌধুরী, ডা. সিরাজুল ইসলাম, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, বিজন কান্তি সরকার, সঞ্জিব চৌধুরী, আবদুল হক (সিলেট), তৈমুর আলম খন্দকার, আফজাল এইচ খান, কামরুল মনির, অ্যাডভোকেট বোরহান উদ্দিন, অধ্যাপক ডা. আবদুস বায়েছ ভূঁইয়া, আফরোজা খান রিতা, আবদুস সালাম (ঢাকা), মইনুল ইসলাম শান্ত, শাহজাদা মিয়া, এস এম ফজলুল হক, কর্নেল (অব.) এমএ লতিফ, ডা. আবদুল কুদ্দুস, সৈয়দ আলমগীর হোসেন এমবিএ ও আমিনুল হক এফসিএ।

চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পর ৩৫ জন ভাইস চেয়ারম্যান হলেন– বিচারপতি টিএইচ খান, এম মোর্শেদ খান, হারুন আল রশিদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, আবদুল্লাহ আল নোমান, সাদেক হোসেন খোকা, রাবেয়া চৌধুরী, অধ্যাপক আবদুল মান্নান, আবদুল মান্নান (ঢাকা), ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীরোত্তম, মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মেজর জেনারেল(অবঃ)রুহুল আলম চৌধুরী , বেগম সেলিমা রহমান, বরকতউল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, মীর মোহাম্মদ নাছিরউদ্দিন, শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, আবদুস সালাম পিন্টু, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, মোসাদ্দেক আলী ফালু, ড. ওসমান ফারুক, মে. জে. (অব.) মাহমুদুল হাসান, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, ব্যারিস্টার আমিনুল হক, আবদুল আওয়াল মিন্টু, অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদিন, নিতাই রায় চৌধুরী, গিয়াস কাদের চৌধুরী ও শওকত মাহমুদ।

সম্পাদকমণ্ডলী: সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব (দপ্তর) রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, মজিবর রহমান সারোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, হারুন অর রশিদ, আসলাম চৌধুরী ও কোষাধ্যক্ষ মিজানুর রহমান সিনহা। সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন (ঢাকা), মাহবুবুর রহমান শামীম (চট্টগ্রাম), রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু (রাজশাহী), নজরুল ইসলাম মঞ্জু (খুলনা), আসাদুল হাবিব দুলু (রংপুর), ডা. সাখাওয়াত হোসেন জীবন (সিলেট), কর্নেল (অব.) আনোয়ারুল আজীম (কুমিল্লা), সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স (ময়মনসিংহ), বিলকিস জাহান শিরিন (বরিশাল), শ্যামা ওবায়েদ (ফরিদপুর)। বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন ও আবু নাসের মো. ইয়াহিয়া, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী।

৭ সদস্যবিশিষ্ট আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকের ৫ জন হলেন– এহসানুল হক মিলন, মাহিদুর রহমান, ব্যারিস্টার নাসিরউদ্দিন অসীম, ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার।

এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক কর্নেল (অব.) জয়নাল আবেদিন, আইন বিষয়ক সানাউল্লাহ মিয়া ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, শিক্ষাবিষয়ক প্রফেসর ড. ওবায়দুর রহমান, সমাজকল্যাণ কামরুজ্জামান রতন, কর্মসংস্থান জাকারিয়া তাহের সুমন, স্থানীয় সরকার অধ্যক্ষ সোহরাবউদ্দিন, শিল্প আবুল কালাম (চৈতি কালাম), বাণিজ্য সালাউদ্দিন আহমেদ, অর্থনৈতিক বিষয়ক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ মাহবুব শ্যামল, ত্রাণ ও পুনর্বাসন হাজী ইয়াসিন আলী, গবেষণা আবু সাঈদ খান খোকন, তথ্য আজিজুল বারী হেলাল, জলবায়ু পরিবর্তন প্রফেসর ওয়াহিদুজ্জামান, ব্যাংকিং ও রাজস্ব লায়ন হারুনুর রশিদ, ক্রীড়া আমিনুল হক (ফুটবলার), সাংস্কৃতিক আশরাফ হোসেন উজ্জল (অভিনেতা), মহিলা বিষয়ক নুরে আরা সাফা, প্রশিক্ষণ এবিএম মোশাররফ হোসেন ও রাশেদা বেগম হীরা, শ্রমিক বিষয়ক নাজিম উদ্দিন (চট্টগ্রাম), কৃষি শামসুজ্জোহা খান, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক মীর সরাফত আলী সপু, গণশিক্ষা অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, ধর্মবিষয়ক বদরুজ্জামান খসরু, প্রান্তিক জনশক্তি উন্নয়ন বিষয়ক আবদুল মালেক, বন ও পরিবেশ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, স্বাস্থ্য ডা. ফাওয়াজ হোসেন শুভ, পরিবার কল্যাণ ডা. মহসিন, সমবায় বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ জিকে গউছ, পল্লী উন্নয়ন গৌতম চক্রবর্তী, ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মোজাফফর হোসেন (রংপুর), গ্রাম সরকার আনিসুজ্জামান বাবু (গাইবান্ধা), প্রকাশনা হাবিবুল ইসলাম হাবিব, স্বনির্ভর শিরিন সুলতানা, তাঁতী বিষয়ক হুমায়ুন ইসলাম খান, শিশুবিষয়ক আবদুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, প্রবাসী কল্যাণ ফরিদ হোসেন মানিক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইঞ্জিনিয়ার রিয়াজুল ইসলাম, তথ্য প্রযুক্তি শরিফ শাহ কামাল তাজ, মানবাধিকার অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ, ক্ষুদ্রঋণ এমএ কাইয়ুম, উপজাতি বিষয়ক ম্যা মা চিং ও মৎস্যজীবী বিষয়ক লুৎফুর রহমান কাজল।

উপ-কোষাধ্যক্ষ মাহমুদ হাসান বাবু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা) আবদুস সালাম আজাদ ও শহীদুল ইসলাম বাবুল, (চট্টগ্রাম) জালাল মজুমদার ও হারুনুর রশিদ হারুন, (রাজশাহী) আবদুল মমিন তালুকদার খোকা ও শাহীন শওকত, (খুলনা) অনিন্দ ইসলাম অমিত ও জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু, (রংপুর) শামসুজ্জামান ও জাহাঙ্গীর হোসেন, (সিলেট) দিলদার হোসেন সেলিম ও কলিমউদ্দিন আহমেদ মিলন, (বরিশাল) আকন কুদ্দুসুর রহমান ও মাহবুবুল হক নান্নু, (কুমিল্লা) মোস্তাক মিয়া ও আবদুল আউয়াল খান, (ময়মনসিংহ) ওয়ারেস আলী মামুন ও শরিফুল আলম, (ফরিদপুর) মাশুকুর রহমান মাশুক ও সেলিমুজ্জামান সেলিম, সহ-প্রচার সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, মুনির হোসেন ও বেলাল আহমেদ, সহ-প্রচার আমিরুল ইসলাম আলিম, আসাদুল করিম শাহীন ও শামীমুর রহমান শামীম, সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক হুমায়ুন কবির, নজরুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন, অ্যাডভোকেট ফাহিমা মুন্নী, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন ও শাকিরুর ইসলাম শাকিল, সহ-মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সৈয়দ একরামুল হক, সহ-আইন বিষয়ক অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলম, অ্যাডভোকেট ইকবাল হোসেন, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন মেজবাহ, সহশিক্ষা বিষয়ক হেলেন জেরিন খান ও ফরিদা মনি শহীদুল্লাহ, সহ-অর্থনৈতিক শাহাবুদ্দিন, সহ-সমাজকল্যাণ শাহাবুদ্দিন সাবু ও আবুল বাশার, সহ-কর্মসংস্থান আবদুল ওয়াদুদ ভূঁইয়া, সহ-ক্রীড়া আরিফুল হক প্রিন্স, সহ-সাংস্কৃতিক মনির খান, সহ-যুববিষয়ক মীর নেওয়াজ আলী, সহ-প্রান্তিক জনশক্তি অপর্ণা রায়, সহ-ব্যাংকিং ও রাজস্ব খন্দকার মোক্তাদির (সিলেট), সহ-মহিলা বিষয়ক আফরোজা আব্বাস ও সুলতানা আহমেদ, সহ-ধর্মবিষয়ক দীপেন দেওয়ান, জন গোমেজ, অমলেন্দু অপু ও আবদুল বারী ড্যানি, সহ-শ্রমিক হুমায়ুন কবির খান ও ফিরোজ বিমান, সহ-কৃষি চৌধুরী আবদুল্লাহ ফারুক, সহ-সমবায় নাজমুল হক সনি, সহ-শিল্প আশরাফউদ্দিন নিজান ও হাজী আমিনুল ইসলাম, সহ-পল্লী মোজাহার আলী প্রধান, সহ-স্বেচ্ছাসেবক শামসুজ্জামান, সহ-ত্রাণ ও পুনর্বাসন শফিকুল ইসলাম মিলন ও নেওয়াজ হালিমা আরলি, সহ-প্রকাশনা শাকিল ওয়াহেদ সুমন, সহ-তথ্য ও গবেষণা রিয়াজউদ্দিন নসু, কাদের গনি চৌধুরী ও আমিরুজ্জামান শিমুল, সহ-গ্রাম সরকার সাইফুল ইসলাম শিশির ও আমজাদ হোসেন (মেহেরপুর), সহ-স্থানীয় সরকার শাম্মী আক্তার, সহ-জলবায়ু মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সহ-প্রশিক্ষণ প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান, ব্যারিস্টার বদরুজ্জামান বাদল ও রেহেনা আক্তার রানু, সহ-গণশিক্ষা আনিসুজ্জামান খোকন, সহ-বন ও পরিবেশ রওনাকুল ইসলাম টিপু, সহ-স্বনির্ভর ড. নিলুফার চৌধুরী মনি, সহ-তাঁতী বিষয়ক রাবেয়া সিরাজ, সহ-স্বাস্থ্য ডা. ফরহাদ হোসেন ডলার, ডা. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু ও ডা. রফিকুল ইসলাম, সহ-নার্সেস ও স্বাস্থ্য সহকারী জাহানারা বেগম, সহ-পরিবার ডা. রফিকুল কবির লাবু ও ডা. দেওয়ান সালাউদ্দিন বাবু, সহ-প্রবাসী ব্যারিস্টার আবদুস সালাম (যুক্তরাজ্য), সহ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইঞ্জিনিয়ার আফজাল হোসেন সবুজ ও ইঞ্জিনিয়ার আশরাফউদ্দিন বকুল, সহ-তথ্য প্রযুক্তি ইঞ্জিনিয়ার এস এম গালিব ও ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন চৌধুরী পাহিন, সহ-মানবাধিকার সৈয়দা আশিফা আশরাফি পাপিয়া, সহ ক্ষুদ্রঋণ মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রাজ্জাক (সিলেট) ও সহ-উপজাতি কর্নেল (অব.) মনিষ দেওয়ান।

জাতীয় নির্বাহী কমিটির পুরনো সদস্যরা হলেন– মোজাহার হোসেন (পঞ্চগড়), জেড এম মর্তুজা চৌধুরী তুলা (ঠাকুরগাঁও), রেজওয়ানুল হক, আখতারুজ্জামান ও রেজিনা ইসলাম (দিনাজপুর), বিলকিস ইসলাম (নীলফামারী), নুর মোহাম্মদ মণ্ডল ও সাঈদা রহমান জোৎস্না (রংপুর), তাসভিরুল ইসলাম ও সাইফুর রহমান রানা (কুড়িগ্রাম), রওশন আরা ফরিদ (গাইবান্ধা), ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা (জয়পুরহাট), সাইফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান হারেছ, লাভলী রহমান, আলী আজগর হেনা ও আবদুল মান্নান (বগুড়া), শামসুল আলম প্রামাণিক (নওগাঁ), রফিকুল ইসলাম দুলাল, মতিয়ার রহমান মন্টু, কাজী হেনা ও আবু সাঈদ চাঁদ (রাজশাহী), কাজী গোলাম মোর্শেদ (নাটোর), আকবর আলী, কামরুদ্দিন ইয়াহিয়া খান মজলিশ, মেজর (অব.) মনজুর কাদের ও মেজর (অব.) হানিফ (সিরাজগঞ্জ), সেলিম রেজা হাবিব, সিরাজ সরদার ও হাবিবুর রহমান তোতা (পাবনা), এন আই খান, ফকির মাহবুব আনাম স্বপন, লুৎফুন মতিন, খালেদা পান্না, খন্দকার আহসান হাবিব ও সাঈদ সোহরাব (টাঙ্গাইল), সিরাজুল হক, রশিদুজ্জামান মিল্লাত, সুলতানা মাহমুদ বাবু ও শাহিদা আখতার রিতা (জামালপুর), মাহমুদুল হক রুবেল (শেরপুর), খুররম খান চৌধুরী, শাহ শহীদ সরোয়ার, ইঞ্জিনিয়ার শামসুদ্দিন, নুরজাহান ইয়াসমিন, ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল হোসেন ও ডা. মাহবুবুর রহমান লিটন (ময়মনসিংহ), রফিকুল ইসলাম হিলালী ও খোরশেদ আলম মিয়া (নেত্রকোনা), লায়লা বেগম (কিশোরগঞ্জ), খন্দকার আবদুল হামিদ (মানিকগঞ্জ), বাবুল আহমেদ ও রহিমা সিকদার (মুন্সীগঞ্জ), এস এ খালেক, আহমেদ ইকবাল হাসান, ইসমাইল হোসেন বেঙ্গল, মুন্সী বজলুল বাসিত আঞ্জু, মকবুল হোসেন, জসিমুদ্দিন মাহমুদ, লিটা বশির, মেহেরুন্নেছা হক, রাজিয়া আলিম ও এমএ মজিদ (ঢাকা মহানগর), খুরশিদ আলী মোল্লা, তমিজউদ্দিন, মেজর (অব.) মিজানুর রহমান ও খন্দকার আবু আশফাক (ঢাকা জেলা), শাহীনা খান, হাসান উদ্দিন সরকার, কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল ও মজিবুর রহমান (গাজীপুর), মিয়া মো. সেলিম, খালেদা ইয়াসমিন ও ফেরদৌস আহমেদ খোকন (নরসিংদী), অধ্যাপক রেজাউর করিম, কাজী মনিরুজ্জামান, শাহ আলম ও অ্যাডভোকেট আবুল কালাম (নারায়ণগঞ্জ), আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম ও নাসিরুদ্দিন সাবু (রাজবাড়ী), শাহ মো. আবু জাফর, শেখ আলী আশফাক, আবুল হোসেন, ইয়াসমিন আরা হক, সৈয়দ মোদাররেস আলী ঈসা ও সরওয়ার আজম খান (ফরিদপুর), কাজী হুমায়ুন কবির (মাদারীপুর), জামাল শরিফ হিরু ও শফিকুর রহমান কিরন (শরীয়তপুর), কাজী আনোয়ার হোসেন, আবদুল খালেক, তকদির হোসেন জসিম ও রফিক সিকদার (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী, ফেরদাউস আক্তার ওয়াহিদা, মনিরুল হক সাক্কু ও সৈয়দ জাহাঙ্গীর হোসেন (কুমিল্লা), জি এম ফজলুল হক, ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক, শফিক আহমেদ ভূঁইয়া, জালাল উদ্দিন, মোতাহার হোসেন পাটোয়ারী, এসএম কামাল উদ্দিন চৌধুরী ও মোস্তফা খান সফরি (চাঁদপুর), আবুল কাশেম চৌধুরী, শাহানা আকতার সানু, জিয়াউদ্দিন মিস্টার, মেসবাহউদ্দিন খান ও আবদুল লতিফ জনি (ফেনী), গোলাম হায়দার বিএসসি, অ্যাডভোকেট আবদুর রহিম ও কাজী মফিজুর রহমান (নোয়াখালী), সাইমুম বেগম, ফোরকান-ই আলম ও শফিকুল বারী বাবু (লক্ষ্মীপুর), সরওয়ার জামাল নিজাম, গাজী শাহজাহান জুয়েল, মোস্তফা কামাল পাশা, শামসুল আলম, কামালউদ্দিন চৌধুরী, বিচারপতি ফয়সল মাহমুদ ফায়েজি ও আনোয়ার হোসেইন (চট্টগ্রাম), হাসিনা আহমেদ ও আলমগীর মাহফুজ উল্লাহ ফরিদ (কক্সবাজার), সমিরণ দেওয়ান (খাগড়াছড়ি), রবীন্দ্র লাল চাকমা (রাঙামাটি), সাচিং প্রু জেরি (বান্দরবান), নাসিরুদ্দীন চৌধুরী ও মিজানুর রহমান (সুনামগঞ্জ), শফি আহমেদ চৌধুরী, আরিফুল হক চৌধুরী, ডা. শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী ও আবুল কাহের শামীম (সিলেট), খালেদা রব্বানী, নাসের রহমান, এবাদুর রহমান চৌধুরী ও হাজী মজিবুর রহমান চৌধুরী (মৌলভিবাজার), শেখ সুজাত মিয়া (হবিগঞ্জ), মাসুদ অরুন (মেহেরপুর), অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম ও রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা (কুষ্টিয়া), ওহিদুল আলম বিশ্বাস (চুয়াডাঙ্গা), শহীদুজ্জামান বেল্টু, আবদুল ওয়াহাব ও সাহানা রহমান রানী (ঝিনাইদহ), কাজী মনিরুল হুদা, ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব, আবুল হোসেন আজাদ, মতিয়ার রহমান ফরাজি ও চমন আরা (যশোর), কাজী সলিমুল হক (মাগুরা), বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম (নড়াইল), শেখ মজিবুর রহমান ও ওয়াহিদুজ্জামান দীপু (বাগেরহাট), আলী আসগর লবি, নার্গিস আলী, ডা. মামুন রহমান এফসিএ, শরফুজ্জামান মুর্তজা, শফিকুল আলম মনা, কাজী সেকান্দার আলী ডালিম ও মনিরুজ্জামান মনি (খুলনা), আলাউদ্দিন আহমেদ ও ডা. শহিদুল ইসলাম (সাতক্ষীরা), মতিয়ার রহমান তালুকদার ও নজরুল ইসলাম মোল্লা (বরগুনা), ইঞ্জিনিয়ার ফারুক আহমেদ তালুকদার ও শাহ মো. নেছারুল হক (পটুয়াখালী), নাজিমউদ্দিন আলম ও হাফিজ ইবরাহিম (ভোলা), মোশাররফ হোসেন মঙ্গু, আবুল হোসেন খান, মেজবাহউদ্দিন, সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু, ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সোবহান ও আজিজুল হক আক্কাস (বরিশাল), জিবা খান (ঝালকাঠি), গাজী নুরুজ্জামান বাবুল, আলমগীর হোসেন ও রফিকুল ইসলাম মাহতাব (পিরোজপুর)।

জাতীয় নির্বাহী কমিটির নতুন সদস্যরা হলেন– মোজাম্মেল হোসেন, আবদুল হামিদ, মামুন হাসান, মীর রফিকুল ইসলাম লাভলু, খান রবিউল ইসলাম রবি, মাহবুবুল ইসলাম মাহবুব, শামসুজ্জামান সুরুজ, কাজী রফিক (সাবেক যুবদল), আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, হাবিবুর রশিদ হাবিব, রাজিব আহসান, আকরামুল হাসান, মামুনুর রশীদ মামুন, হাসান মামুন, নুরুল ইসলাম নয়ন, হায়দার আলী লেনিন, বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, শেখ মো. শামীম, আবদুল মতিন, ওমর ফারুক শাফিন, দুলাল হোসেন, আবু বকর সিদ্দিক, ড. শামসুজ্জামান মেহেদী, ওবায়দুল হক নাসির, একরামুল হক বিপ্লব, রফিকুল ইসলাম রাসেল, আবু সাঈদ (সাবেক ছাত্রদল), নাসিম আলী (সাবেক শ্রমিক), সাইফুল ইসলাম পটু, অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম (সাবেক স্বেচ্ছাসেবক দল), আবু তালেব (ফেনী), আলমগীর হোসেন (ভোলা), আবু নাসের রহমাতুল্লাহ, ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, শেখ রবিউল ইসলাম, নাসিমা আক্তার কল্পনা (ঢাকা মহানগর), এসএম শফিউজ্জামান খোকন, মো. শুকরানা, জয়নাল আবেদিন চান (বগুড়া), সাবেরুল ইসলাম সাবু, সাবেরা সুলতানা, ফিরোজা বুলবুল কলি (যশোর), ফাহিম চৌধুরী (শেরপুর), রিনা পারভীন (পঞ্চগড়), আয়েশা সিদ্দিকা মানি, নুরজাহান মাহবুব, পিয়ারা মোস্তফা (বাগেরহাট), ফরিদা ইয়াসমিন, সিমকি ইসলাম, আরিফা জেসমিন (ঢাকা মহানগর), অ্যাডভোকেট মুন্নি (সিলেট), রুখসানা খানম মীতু, সেলিনা রউফ চৌধুরী, এলিজা জামান (পিরোজপুর), মুক্তিযোদ্ধা মাহফুজুল ইসলাম (কুমিল্লা), সাবেরা আলাউদ্দিন হেনা, ব্যারিস্টার রাগিব রউফ চৌধুরী, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সজল, ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলাম, ব্যারিস্টার মীর হেলাল, অ্যাডভোকেট জিয়াউদ্দিন জিয়া, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট তৌহিদুর রহমান তৌহিদ, মোশাররফ হোসেন (মালয়েশিয়া), আহমেদ আলী মুকিত ও আবদুর রহমান (সৌদি আরব), মোকসেদ আলী মঙ্গোলিয়া ও আবুল হোসেন (মুক্তিযোদ্ধা), কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন (এ্যাব), রিজিয়া ইসলাম, সালাউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির (জাসাস), মির্জা ফয়সাল আলীম (ঠাকুরগাঁও), লুৎফুজ্জামান বাবর (নেত্রকোনা), নুর মোহাম্মদ খান (টাঙ্গাইল), এসএ জিন্নাহ কবির (মানিকগঞ্জ), শেখ মজিবর রহমান ইকবাল (কিশোরগঞ্জ), ডা. মাজহারুল ইসলাম দোলন, জহুরুল ইসলাম বাবু, এ কে এম আনোয়ারুল ইসলাম ও মোকলেসুর রহমান বাবলু (পাবনা), মোকাদ্দেস আলী ও সাইদুর রহমান বাচ্চু (সিরাজগঞ্জ), ফয়সাল আলীম ও ওবায়দুল হক চন্দন (জয়পুরহাট), নাদিম মোস্তফা (রাজশাহী), শাহরীন ইসলাম তুহিন, মিজানুর রহমান চৌধুরী ও রাজিব হাসান প্রধান (নীলফামারী), ফরহাদ হোসেন আজাদ (পঞ্চগড়), গিয়াসউদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দীপু, আবদুল মান্নান ও ইকবাল হোসেন (নারায়ণগঞ্জ), ডা. মাজহারুল আলম (গাজীপুর), মীর্জা খোকন, রমেশ চন্দ্র, দেবাশীস রায় মধু, উদয় কুমার বড়ুয়া, সুশীল বড়ুয়া, নিপুণ রায় চৌধুরী, তাবিথ আওয়াল, হুম্মাম কাদের চৌধুরী (চট্টগ্রাম), ডা. শহিদ হাসান, আনোয়ার হোসেন বুলু (নওগাঁ), রাবেয়া আলী (নেত্রকোনা), নাজিমউদ্দিন মাস্টার (ঢাকা), মিসেস আওরঙ্গ (শরীয়তপুর), আবদুল মতিন (চাঁদপুর), এবিএম জাকারিয়া (নোয়াখালী), মশিউর রহমান বিপ্লব (ফেনী) ও সাইফুল ইসলাম মার্শাল (রাজশাহী)।

Share this post

scroll to top
error: Content is protected !!