ক্যাপ্টেন(অবঃ)মারুফ রাজুঃ সাবেক রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র ও মিডনাইট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র পুত্র এবং তার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ‘অমুসলিম জনগোষ্ঠীর বিপক্ষে সাধারণ মানুষকে উত্তেজিত করে ভাঙচুর ও তাণ্ডবের মাধ্যমে নিজেদের হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য সবসময়ই সচেষ্ট বিএনপি-জামাতের মতো পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো। এবারের ঘটনাতেও ব্যতিক্রম নেই।’
গতকাল বুধবার (২৮ অক্টোবর) রাতে নিজের ফেসবুক পেজে কুমিল্লায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতার একটি ভিডিও পোস্ট করে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
‘বিএনপি-জামাতের ষড়যন্ত্রের রাজনীতি, সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় বিক্ষত বাংলাদেশ’ এই শিরোনামে দেয়া ফেসবুক স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, ‘১৩ অক্টোবর স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটানোর ষড়যন্ত্র হয় কুমিল্লায়। সেদিন সারাদিনে কুমিল্লার প্রায় ৭০টি পূজা-মণ্ডপে হামলা চালিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার সর্বোচ্চ অপচেষ্টা করে উগ্রবাদী গোষ্ঠীর সন্ত্রাসীরা। ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে সরলপ্রাণ অনেক মানুষকেও বিভ্রান্ত করে খেপিয়ে তোলে তারা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে, ফেসবুক-ইউটিউবের মাধ্যমে উস্কানিমূলক বক্তব্য ও গুজব ছড়াতে থাকে সারা দেশে।’
সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় বিক্ষত বাংলাদেশঃ জেঁকে বসেছে সেই পাকিস্তানী প্রেতাত্মারা
সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় বিক্ষত বাংলাদেশ। ১৩ অক্টোবর. ২০২১, স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটানোর ষড়যন্ত্র হয় কুমিল্লায়। সেদিন সারাদিনে কুমিল্লার প্রায় ৭০টি পূজা-মণ্ডপে হামলা চালিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার সর্বোচ্চ অপচেষ্টা করে উগ্রবাদী গোষ্ঠীর সন্ত্রাসীরা। ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে সরলপ্রাণ অনেক মানুষকেও বিভ্রান্ত করে খেপিয়ে তোলে তারা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে, ফেসবুক-ইউটিউবের মাধ্যমে উস্কানিমূলক বক্তব্য ও গুজব ছড়াতে থাকে সারা দেশে। অন্যদিকে বিএনপি নেতৃত্ব সারাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে না থেকে সরকারের বিরুদ্ধে তাদের প্রচারণা অব্যাহত রেখেছে, যেখানে তাদের ভূমিকা হওয়ার কথা ছিল ভিন্ন। তাদের কাজ কর্মে এটা স্পষ্ট যে কুমিল্লা থেকে শুরু থেকে সারাদেশে তাণ্ডবের এই ঘটনা পূর্ব পরিকল্পিত আর এ ঘটনাগুলোর মাস্টারমাইন্ড বিএনপি'র সিনিয়র নেতারা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার মূল উদ্দেশ্যগুলোও ধীরে ধীরে মুছে দিয়েছে পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক দল ও সরকারেরা। বাংলার শান্তিপ্রিয় মানুষের মাঝে ধর্মের মনগড়া ও ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে, স্বাধীনতার সত্য ইতিহাসকে ধামাচাপা দিয়ে একটি অসহিষ্ণু, বাংলাদশেক অন্ধকারাছন্ন দেশে পরিণত করার চেষ্টা করেছে তারা বারবার। অমুসলিম জনগোষ্ঠীর বিপক্ষে সাধারণ মানুষকে উত্তেজিত করে ভাঙচুর ও তাণ্ডবের মাধ্যমে নিজেদের হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য সবসময়ই সচেষ্ট বিএনপি-জামাতের মতো পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো। এবারের ঘটনাতেও ব্যতিক্রম নেই। #কুমিল্লা #সাম্প্রদায়িকসন্ত্রাস #বিএনপিজামাত #Cumilla #Comilla #CommunalViolence #BNPJamaatTerrorism #BNPJamaatViolence
Posted by Sajeeb Wazed on Wednesday, October 27, 2021
সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, ‘অন্যদিকে বিএনপি নেতৃত্ব সারাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে না থেকে সরকারের বিরুদ্ধে তাদের প্রচারণা অব্যাহত রেখেছে, যেখানে তাদের ভূমিকা হওয়ার কথা ছিল ভিন্ন। তাদের কাজ কর্মে এটা স্পষ্ট যে কুমিল্লা থেকে শুরু থেকে সারাদেশে তাণ্ডবের এই ঘটনা পূর্ব পরিকল্পিত আর এ ঘটনাগুলোর মাস্টারমাইন্ড বিএনপির সিনিয়র নেতারা।’
ফেসবুক স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় উল্লেখ করেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতার মূল উদ্দেশ্যগুলোও ধীরে ধীরে মুছে দিয়েছে পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক দল ও সরকারেরা। বাংলার শান্তিপ্রিয় মানুষের মাঝে ধর্মের মনগড়া ও ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে, স্বাধীনতার সত্য ইতিহাসকে ধামাচাপা দিয়ে একটি অসহিষ্ণু, বাংলাদেশকে অন্ধকারাছন্ন দেশে পরিণত করার চেষ্টা করেছে তারা বারবার।’