DMCA.com Protection Status
title="৭

বরেন্য ১১৬জন আলেমকে ধর্ম ব্যবসায়ী আখ্যা দিলো ইসলাম বিদ্বেষীগন!

ক্যাপ্টেন(অবঃ)মারুফ রাজুঃ ইসলামপন্থী রাজনীতিতে অর্থায়ন ও দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের কাল্পনিক অভিযোগ এনে দেশের ১১৬ জন শ্রদ্ধেও ও প্রখ্যাত ধর্মীয় বক্তার একটি তালিকা দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) জমা দিয়েছে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেতাদের সমন্বয়ে গঠিত তথাকথিত ‘গণকমিশন’।

দেশের ধর্মীয় সংস্কৃতির ঐতিহ্য ওয়াজ-নসিহত বন্ধ করার লক্ষ্যে ইসলামী ওয়ায়েজীন বা বক্তাদেরকে টার্গেট করেই এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তালিকায় দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেমদের নামও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে সরকারের দালাল হিসাবে চিহ্নিত কিছু আলেম এই তালিকা থেকে বাদ বাদ রাখা হয়েছে।

গণকমিশনের নামে বিতর্কিত ব্যক্তিদের দিয়ে দুদকে বরেণ্য আলেমদের বিরুদ্ধে নালিশের ঘটনায় বাংলাদেশের মুসলিম সংস্কৃতি ও ইসলামের বিরুদ্ধে গভীর চক্রান্তের বহি:প্রকাশ বলে মনে করছেন অনেকে। এতে হেফাজতে ইসলামের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলা হয়েছে, এই অপতৎপরতা বন্ধ না হলে কঠোর আন্দোলনে জবাব দেওয়া হবে।

২০২৩ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার আলেমদের কোণঠাসা করতে এবং ওয়াজ-নসিহত বন্ধ করতে অনেক দিন থেকেই তৎপর। ভারতের হিন্দুত্ববাদী চরম সাম্প্রদায়িক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে সরকারি তাণ্ডবের পর বাংলাদেশের প্রতিবাদী আলেমদের গ্রেফতার শুরু হয়েছিল। ২০২১ সালের মার্চ মাস থেকে গ্রেফতার হওয়া অনেক আলেম ও ইসলামী বক্তাকে কারাগারে আটক রাখা হয়েছে। এরমধ্যেই তথাকথিত গণকমিশন অপতৎপরতা চালিয়ে আলেমদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে দুর্নীতি দমন কমিশন ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে তালিকা দিয়েছে।

বুধবার (১১ই মে) দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লার হাতে এই তালিকা তুলে দেন সাম্প্রদায়িক সংগঠন ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির তথাকথিত গণকমিশনের চেয়ারম্যান ও বিতর্কিত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। সাথে ছিলেন সংগঠনটির সদস্য সচিব অনৈতিক কাজে জড়িত থাকায় আওয়ামী ট্রাইব্যুনাল থেকে বহিষ্কৃত পিপি ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজসহ অন্যরা।

যুদ্ধাপরাধী হিসেবে একজনকে ফাঁসানোর ভয় দেখিয়ে এই তুরিন আফরোজ চাঁদাবাজির চেষ্টা করেছিলেন। এরপরই তাঁকে আওয়ামী লীগের বানানো যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে বাদ দেয়া হয়েছিল। এমনকি তাঁর মা নিজের মেয়ে তুরিন আফরোজের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলনও কওে সম্পত্তি দখলের অভিযোগ প্রকাশ করেছিলেন।

বিতর্কিত ও অনৈতিক কাজে জড়িত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গড়া তথাকথিত গণকমিশনকে ইসলামের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর নেপথ্যে ভারতীয় ইন্ধন রয়েছে বলে জানা গেছে।

হেফাজতের প্রতিবাদ:

শাহবাগী ইসলাম-বিদ্বেষীদের এই জঘন্য কাজের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (১২ই মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে হেফাজত আমীর আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, আমরা আজ ঘাদানিকের সমন্বয়ে গঠিত তথাকথিত গণকমিশনের করা অভিযোগ সম্পর্কে জানতে পেরেছি। এই ভুঁইফোঁড় সংগঠনটি বরাবরের মতোই নিজেদের ইসলাম বিদ্বেষী চেহারা জাতির সামনে উন্মোচিত করেছে। তাদের এই শ্বেতপত্র যে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, বানোয়াট এবং মিথ্যা তথ্যে ভরপুর, এটি সমগ্র দেশবাসীর সামনে দিবালোকের ন্যায় পরিষ্কার।

হেফাজত আমীর বলেন, শাহবাগী এই সংগঠন প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই নানাভাবে দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার পাঁয়তারা চালিয়ে আসছে। সর্বশেষ তারা দেশবরেণ্য ওলামা-মাশায়েখ এবং ইসলামী আলোচকগণের এ তালিকা প্রকাশ করে চরম ধৃষ্টতা প্রদর্শন করেছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, দেশবরেণ্য ইসলামী আলোচকদের নামে অমূলক এবং ভিত্তিহীন অভিযোগ করে তথাকথিত গণকমিশনের দায়িত্বশীলরা নিজেদের গ্রহণযোগ্যতাই হারিয়েছে। বাস্তবতা বিবর্জিত এসব কথাবার্তা বলে নিজেদের জাতির সামনে চরম উপহাসের পাত্রে পরিণত করেছে।

হেফাজত আমীর গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, এসব বানোয়াট বক্তব্যের কারণে দেশে চরম অশান্তি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অতএব যারা এসব উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড করছে, সরকার যেন তাদের শক্ত হাতে প্রতিহত করে।

তিনি আরো বলেন, ওয়াজ মাহফিল শান্তি-সমৃদ্ধি ও আদর্শ সমাজ গঠন ও সমাজ সংস্কারের উত্তম মাধ্যম। এর মাধ্যমে মানুষকে ইহকালীন ও পরকালীন কল্যাণের পথনির্দেশ করা হয়। সমাজের সকল অনাচার, অন্যায় এবং ভুল থেকে মানুষকে বিরত রাখা হয়। ইসলামী আলোচকগণ ধর্মের বিশুদ্ধ বার্তা মানুষের দ্বারেদ্বারে পৌঁছে দেয়ার জন্য বহুমুখী ত্যাগ তিতিক্ষা করে থাকেন।

হেফাজত আমীর বলেন, আজ দেশ ও জাতির জন্য পরম কল্যাণকর এ কাজটিকে ক্ষতিগ্রস্ত করার লক্ষ্যে গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে তথাকথিত গণকমিশন। দুদকে এই মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে তারা দেশ-জাতি, সমাজ এবং ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রয়াস চালাচ্ছে। তারা আজ আলেম উলামাদের সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর চক্রান্ত করছে।

তিনি কঠিন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, সরকার যদি এখনই শক্ত হাতে এই ভুঁইফোঁড় সংগঠনকে দমন না করে তাহলে ইসলাম প্রিয় আপামর তৌহিদী জনতা কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।

ভারতীয় দালাল গণতদন্ত কমিশন যা জমা দিয়েছে:

উল্লেখ্য, ভারতীয় দালালদের গড়া তথাকথিত এই গণতদন্ত কমিশন হেফাজতের নেতা মাওলানা মামুনুল হকসহ ১১৬ জনকে টার্গেট করে তাদের বিরুদ্ধে বিষেদাগারমূলক তালিকা জমা দিয়েছে।

দুদক চেয়ারম্যানের কাছে দেওয়া ২২শ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনের ৭৬০ ও ৭৬১ পৃষ্ঠায় তাদের নাম প্রকাশ করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে কাল্পনিক অভিযোগ আনতেও পিছ পা হয়নি ইসলাম-বিদ্বেষী ও নাস্তিকদের এই দল।

ভারতের অর্থায়নে চালানো তথাকথিত তদন্ত নয় মাস চালানোর দাবি করে বিতর্কিত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, ২২শ পৃষ্ঠার এই প্রতিবেদন গত মার্চে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দিয়েছি। তিনি ব্যবস্থা নেবেন বলে আমাদেরকে জানিয়েছেন।

বিতর্কিত এই ইসলাম-বিদ্বেষী আরও বলেন, তদন্তে আমরা ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছি। তারা মানি লন্ডারিং করেছে। জামায়াত ও ধর্ম ব্যবসায়ী গোষ্ঠীকে জঙ্গিবাদ ছড়াতে অর্থায়ন করা হচ্ছে। সেই দুর্নীতির তথ্য দিলাম। তাদেরকে বাড়তে দেওয়া যায় না।

যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ফাঁসানোর হুমকি দিয়ে চাঁদা চাওয়া ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ বলেন, আমরা এক হাজার মাদ্রাসা ও ওয়াজকারীদের ওপর তদন্ত করেছি, শ্বেতপত্রে বিস্তারিত আছে। সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ও হেফাজতের কর্মকাণ্ড উঠে এসেছে। তাদের অর্থনৈতিক জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।

তবে এদিন হাজির হন নি মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে মুরগী সাপ্লাই দেয়া ঘাদানিকের নেতা শাহরিয়ার কবীর।

তার স্থলে ঘাদানিকের সাধারণ সম্পাদক ও তথাকথিত গণকমিশনের সমন্বয়ক কাজী মুকুল বলেন, সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর অর্থনৈতিক অপরাধগুলো আমলে নিতে এই রিপোর্টে বলা আছে। দুদকে আসার কারণ একটাই।

ভারতীয় দালালদের দেওয়া ১১৬ জনের তালিকা প্রকাশের প্রতিক্রিয়ায় হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মীর ইদ্রিস বলেন, যিনি এই তালিকা প্রকাশ করেছেন তিনি নিজেই প্রশ্নবিদ্ধ। কিন্তু আমরা তাকে বিব্রত করি না। এগুলো করলে দেশে অশান্তি হবে, শান্তি শৃঙ্খলা নষ্ট হবে।

হেফাজতের এই নেতা বলেন, যারা উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড করছে, সরকার যেন তাদের শক্ত হাতে প্রতিকার করে।

তালিকায় যাদের নাম:
দুদকের কাছে দেওয়া ১১৬ ওয়ায়েজীন হুজুরের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে তারা হলেন,

১. মাওলানা নূরুল ইসলাম ওলিপুরী,
২. মাওলানা সাজিদুর রহমান,
৩. মুফতি রেজাউল করিম,
৪. মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম,
৫. মাওলানা খোরশেদ আলম কাসেমী,
৬. মাওলানা আবুল কালাম আজাদ (বাশার),
৭. মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব,
৮. মুফতি দিলওয়ার হোসাইন সাইফী,
৯. মাওলানা সাইয়্যেদ কামাল উদ্দিন জাফরী,
১০. মাওলানা মাহমুদুল হাসান ভূজপুরী,
১১. মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরী,
১২. মাওলানা মুহিব খান,
১৩. মুফতি সাঈদ আহমদ কলরব,
১৪. মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন,
১৫. মাওলানা গিয়াস উদ্দিন তাহেরী,
১৬. মাওলানা আব্দুর রহিম বিপ্লবী,
১৭. মাওলানা আরিফ বিল্লাহ,
১৮. মাওলানা বজলুর রশিদ,
১৯. মুফতি নাজিবুল্লাহ আফসারী,
২০. মাওলানা ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী,
২১. মুফতি নূর হোসেন নুরানী,
২২. মুফতি কাজী ইব্রাহিম,
২৩. মাওলানা গোলাম রাব্বানী,
২৪. মাওলানা মুজাফফর বিন মহসিন,
২৫. মাওলানা মোস্তফা মাহবুবুল আলম,
২৬. মাওলানা মাহমুদুল হাসান গুনবি,
২৭. মাওলানা শায়েখ সিফাত হাসান,
২৮. মাওলানা মোহাম্মদ রাকিব ইবনে সিরাজ,
২৯. মাওলানা ফয়সাল আহমদ হেলাল,
৩০. মাওলানা মতিউর রহমান মাদানী,
৩১. মাওলানা মুজিবুর রহমান,
৩২. মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী,
৩৩. মাওলানা হাফিজুর রহমান ছিদ্দীকী,
৩৪. মাওলানা আজিজুল ইসলাম জালালী,
৩৫. মাওলানা মেরাজুল হক কাসেমী,
৩৬. মুফতি মুহসিনুল করিম,
৩৭. মাওলানা আব্দুল বাসেত খান,
৩৮. মাওলানা আবদুল খালেক সাহেব শরিয়তপুরী,
৩৯. মুফতি মাহমুদ উল্লাহ আতিকী,
৪০. মুফতি উসমান গণি মুছাপুরী,
৪১. মাওলানা আবু নাঈম মুহাম্মাদ তানভীর,
৪২. মুফতি শিহাবুদ্দীন,
৪৩. মুফতি মুসতাঈন বিল্লাহ আল-উসওয়ায়ী,
৪৪. মাওলানা আশরাফ আলী হরষপুরী,
৪৫. মাওলানা জাকারিয়া,
৪৬. মুফতি আমজাদ হোসাইন আশরাফী,
৪৭. মুফতি আনোয়ার হোসাইন চিশতী,
৪৮. মাওলানা আতিকুল্লাহ,
৪৯. মাওলানা বশির আহমদ,
৫০. মাওলানা সিরাজুল ইসলাম মিরপুরী,
৫১. মাওলানা রিজওয়ান রফিকী,
৫২. মাওলানা আবরারুল হক হাতেমী,
৫৩. মাওলানা রাফি বিন মুনির,
৫৪. মাওলানা আনোয়ারুল ইসলাম জাবেরী,
৫৫. মাওলানা মোতাসিম বিল্লাহ আতিকী,
৫৬. মুফতি শেখ হামিদুর রহমান সাইফী,
৫৭. মাওলানা আজহারুল ইসলাম আজমী,
৫৮. মাওলানা কামাল উদ্দিন দায়েমী,
৫৯. মাওলানা কামাল উদ্দিন কাসেমী,
৬০. মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন নুরী,
৬১. মাওলানা মাজহারুল ইসলাম মাজহারী,
৬২. মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস,
৬৩. মুফতি এহসানুল হক জিলানী,
৬৪. মাওলানা মাহবুবুর রহমান জিহাদি,
৬৫. মুফতি আব্দুল হক,
৬৬. মুফতি শাহিদুর রহমান মাহমুদাবাদী,
৬৭. মাওলানা ইসমাঈল বুখারী,
৬৮. মাওলানা জয়নুল আবেদীন হাবিবী,
৬৯. মাওলানা ইউসুফ বিন এনাম,
৭০. মাওলানা শাববীর আহমদ উসমানী,
৭১. মুফতি জাহিদুল ইসলাম যায়েদ,
৭২. মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম জামী,
৭৩. মাওলানা আবুল কালাম আজাদ,
৭৪. মাওলানা ইসমাইল হোসাইন,
৭৫. মুফতি আব্দুর রহিম হেলালী,
৭৬. মুফতি ওমর ফারুক যুক্তিবাদী,
৭৭. মাওলানা মুশাহিদ আহমদ উজিরপুরী,
৭৮. মাওলানা কাজিম উদ্দীন (অন্ধ হাফেজ),
৭৯. মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান,
৮০. মুফতি হারুনুর রশিদ,
৮১. মাওলানা আবুল কাসেম,
৮২. মুফতি ওয়ালী উল্লাহ,
৮৩. মাওলানা আবু নাঈম মুহাম্মাদ তানভীর,
৮৪. মাওলানা জাকারিয়া নাটোর,
৮৫. মাওলানা আবুল হাসান (সাদী),
৮৬. মুফতি রুহুল আমিন নুরী,
৮৭. মুফতি মামুনুর রশিদ কামালী,
৮৮. মাওলানা আবদুল কালাম আজাদ,
৮৯. মাওলানা ডা. সিরাজুল ইসলাম সিরাজী (নওমুসলিম),
৯০. মাওলানা শামসুল হক যশোরী (নওমুসলিম),
৯১. মুফতি হাবিবুর রহমান মিসবাহ,
৯২. মাওলানা মুফতি ওলিউল্লাহ,
৯৩. মাওলানা বেলাল হুসাইন ফারুকী,
৯৪. মুফতি ওমর ফারুক যুক্তিবাদী,
৯৫. মাওলানা আমির হামজা,
৯৬. মাওলানা মিজানুর রহমান আযহারী,
৯৭. মাওলানা তারেক মনোয়ার,
৯৮. মাওলানা আব্দুল হালিম বোখারী,
৯৯. মাওলানা আতাউল্লাহ হাদেমী,
১০০. মাওলানা আফম খালিদ হোসেন,
১০১. মাওলানা মামুনুল হক,
১০২. মুজিবুর রহমান হামিদী,
১০৩. মাওলানা মুশতাকুন্নবী,
১০৪. মাওলানা সালাহ উদ্দীন নানুপুরী,
১০৫. মাওলানা কুতুব উদ্দীন নানুপুরী,
১০৬. মাওলানা বেলাল উদ্দীন,
১০৭. মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী,
১০৮. মাওলানা রুহুল আমিন যুক্তিবাদী,
১০৯. মাওলানা আবুল কালাম বয়ানী,
১১০. মাওলানা রফিকুল্লাহ আফসারী,
১১১. মাওলানা আব্দুল্লাহ আল-আমিন,
১১২. মাওলানা মোয়াজ্জেম হোসাইন সাইফী,
১১৩. মাওলানা আলাউদ্দীন জিহাদি,
১১৪. মাওলানা আবু বকর মোহাম্মদ জাকারিয়া,
১১৫. জৈনপুরী সিলসিলার মাওলানা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,
১১৬. মাওলানা মাহবুবুর রহমান জৈনপুরী প্রমুখ।

Share this post

scroll to top
error: Content is protected !!