আবুল বাসার মানিকঃ একের পর এক ঘটনা জন্ম দিচ্ছে সরকার কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না জনগনের কিছু অংশ সেটা বিশ্বাষ করলেও বড় একটা অংশ ধরে ফেলছে এটা বানানো একটা নাটক।
অতঃপর আবার আরেকটা ঘটনার জন্ম নেয়া, এভাবেই পরপর জঙ্গি নাটক হাসিনা সরকার জমাতে চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়ে উপায় খুঁজছে কি করা যায়, এদিকে ইন্ডিয়া সফর এগিয়ে আসছে ওখানে দাসত্বের চুক্তিপত্র প্রস্তত হয়ে আছে স্বাধীন বাংলাদেশকে "সিকিম" বানাতে হবে, সেই চুক্তি সম্পন্ন করতে এখন দরকার একটি বড় ঘটনা জন্ম দেয়া, এ জাতিকে ব্যাস্ত রাখতে হবে না হয় সঠিক সময়ে সঠিক কর্ম সাধন দুস্কর হয়ে পরবে!! ঘটে গেল সেই কাঙ্ক্ষিত ঘটনা।
বলি হলেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ক্যাপ্টেন "মাশরাফি বীন মুরতোজা"। "আবাল" জাতি আবার বিভক্ত হলো। এই ঘটনায় এরা খুব আলোচনা করছে, কি করে আন্দোলন করে মাশরাফিকে রাখা যায়।
অথচ এর তলেই "নিরাপত্তার নামে সামরিক চুক্তির" ঘটনাটি আড়াল হয়ে গেলো, হাসিনার সরকার মনে হয় এবার সফল হচ্ছে!! হায়রে দেশ, হায়রে জনগন নিজের ভালো মন্দ, লাভ ক্ষতি কিসে হয় তাও বুঝলো না। তবে হ্যা সেই দিন খুব বেশি দুরে না যখন তোমাদের সন্তানেরা ইন্ডিয়ান আর্মির হাতে গুম হবে, পথের মোড়ে মোড়ে লাথি খেয়ে পরে থাকবে।
ঘরের মা, বোনেরা ইন্ডিয়ান আর্মির যৌনতার খোরাক হবে। প্রজন্ম সে দিন থুঃ থুঃ দেবে তোমাদের মুখে। এখনো সময় আছে জেগে উঠো প্রতিবাদ করো সকল অন্যায়ের। দেশকে ভালোবেসে স্বাধিনতা রক্ষায় আরেকবার না হয় রক্ত দেবো।
সংগ্রাম করবো আওয়ামী প্রেতাত্মার বিরুদ্ধে। আসুন ৭১ এর মতো আবার জেগে উঠি সে সকল ইন্ডিয়ার দালাল দের বিরুদ্ধে যারা আমাদের দ্বাসত্তের শেকল পড়াতে চায়।
দেশ প্রেমিক "সেনাবাহিনীকে" নিয়ে ঐ সব শকুনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার এটাই সঠিক সময়। দেশকে ভালোবাসলে এখন আর অপেক্ষা নয়।
লেখকঃ কানাডা প্রবাসী সাংবাদিক,কলামিস্ট এবং কানাডা বিএনপি নেতা।