মোহাম্মদ আলী বোখারী, টরন্টো থেকেঃ গত ১৯ জুলাই রাজধানী অটোয়ায় কানাডার ফেডারেল কোর্টে প্রদানকৃত ১৪ পৃষ্ঠার রায়ে জনৈক বাংলাদেশী শরণার্থী জসিমউদ্দীন তালুকদারের অনুমোদিত আপিল পুনর্মূল্যায়ন শুনানীতে তারই অভিযোগ বিচারক শিরজাদ আহমেদ তুলে ধরেছেন। এতে ওই রায়ের দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় ঘটনা পর্বের চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ অনুচ্ছেদে আবেদন প্রার্থী সম্পর্কে বিচারক সে কথা লিখেছেন।
ওই বিচারক লিখেছেন, ‘আবেদনকারী ৫৬ বছর বয়সী বাংলাদেশী নাগরিক। তিনি ব্যবসায়ী হিসেবে ঢাকায় বসবাসের পাশাপাশি তিনি ও তার স্ত্রী স্থানীয় এতিমখানা ও দাতব্য গ্রুপ সমূহে কাজ করতেন। ২০১৮ সালের জুনের শুরুতে কতিপয় আওয়ামী লীগ (এএল) সদস্য স্থানীয় একটি এতিমখানায় ৫ বালিকার শ্লীলতাহানি করে। তিনি তাদের হাসপাতালে দেখতে যান এবং ঘটনাটি পুলিশকে অবহিত করেন। ২০১৮ সালের ৩ জুন এএল সদস্যের একটি দল তার মুখোমুখি হয়। তার বেসিস অব ক্লেইম (বিওসি) অনুসারে, ওই লোকেরা পুলিশকে জানানোর কারণে জিজ্ঞাসাবাদ, মারধর ও মুক্তিপণ দাবি করে। তাকে আক্রমণের পর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়।’
ওই মামলার আবেদনকারী, উত্তরদাতা, ডকেট ও সাইটেশন নম্বর হচ্ছে, যথাক্রমে- জসিমউদ্দীন তালুকদার, দ্য মিনিষ্টার অব সিটিজেনশীপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন, আইএমএম-৪৫৯৩-২২, ২০২৩ এফসি ৯৯১ এবং তারিখ: ১৯ জুলাই জুলাই ২০২৩। অনলাইনে পৃথিবীর যে কোনো জায়গা থেকে আগ্রহীরা ফেডারেল কোর্ট অব কানাডার ওয়েবসাইটে ডিসিশন অংশে উপরোক্ত তথ্য সন্নিবেশ করে সার্চ দিলেই রায়টির বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং প্রয়োজনে কপি সংগ্রহে উপরাংশে ডানে ‘পিডিএফ’ আইকোনে ক্লিক করে ডাউনলোডও করতে পারবেন
রায়ের লিংকঃ https://decisions.fct-cf.gc.ca/…/en/item/523909/index.do