DMCA.com Protection Status
title="৭

বহুল আলোচিত আরপিওর ১৯ ধারার বৈধতা নিয়ে রিটের রায় আজ

High-Court_0সংসদ নির্বাচনে একক প্রার্থী থাকলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণাসংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ১৯ ধারা নিয়ে করা রিট আবেদনের ওপর কাল বৃহস্পতিবার রায় হতে পারে। দৈনিক প্রথম আলোর এক সংবাদ প্রতিবেদন অনুসারে, বুধবার বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ চূড়ান্ত শুনানি শেষে ১৯ জুন রায়ের দিন ধার্য করেছেন।

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণাসংক্রান্ত ১৯ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার আবদুস সালামের করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট রুল দেন। কোনো সংসদীয় আসনে একক প্রার্থী থাকলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ১৯ ধারা কেন সংবিধানের ৭, ১১, ২৭, ৩১ ৬৫(২), ১২১ এবং ১২২(১) অনুচ্ছেদের পরিপন্থী ঘোষণা করা হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়। আদালত ১২ মার্চ অ্যামিকাস কিউরি (আদালতের আইনি সহায়তাকারী) হিসেবে মতামত দিতে জ্যেষ্ঠ ছয় আইনজীবীসহ সাতজনের নাম ঘোষণা করেন।

এর আগে গত নভেম্বরে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে ‘না ভোটের বিধান’ সংযোজনের নির্দেশনা চেয়ে দুই আইনজীবী একটি রিট করেন। প্রাথমিক শুনানির পর গত ২৪ নভেম্বর হাইকোর্টের একই বেঞ্চ রুল দেন। রুলে ব্যালটে ‘না’ ভোটের বিধান সংযোজনে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।

দুটি পৃথক রিটের ওপর চূড়ান্ত শুনানি একসঙ্গে শুনানি হয়। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা শুনানি করেন। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আল আমিন সরকার। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে আইনজীবী তৌহিদুল ইসলাম, আবদুস সালামের পক্ষে আইনজীবী হাসান এম এস আজিম, অপর রিটের পক্ষে আইনজীবী রেদোয়ান আহমেদ রানজীব শুনানিতে অংশ নেন। আজ সপ্তম দিনের মতো শুনানি হয়।

Share this post

scroll to top
error: Content is protected !!